সোমবার, ২ জানুয়ারি, ২০১৭

সুপার জ্যোতি চাকমাকে মুক্তি না দিলে অফিস-আদালত বর্জনের হুমকি

%e0%a6%86%e0%a6%ac%e0%a7%81%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%aa


খাগড়াছড়ি জেলার লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সুপার জ্যোতি চাকমাকে আটকের প্রতিবাদে অনির্দিষ্টকালের জন্য ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের সকল দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার হুমকি দেওয়া হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় দুল্যাতলী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ত্রিলন চাকমা স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেসবার্তায় সুপার জ্যোতি চাকমাকে মুক্তি না দিলে মঙ্গলবার সকাল থেকে এ কর্মসূচী চলবে বলে জানানো হয়েছে। এদিকে সুপার জ্যোতি চাকমাকে আটকের খবর পেয়ে উপজাতীয় জনপ্রতিনিধি পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ জড়ো হয় থানার সামনে। পরে উপজেলা পরিষদ মাঠে এক সংক্ষিপ্ত প্রতিবাদ সভা করে কর্মসূচি ঘোষণা করে। ঘটনার পর অর্ধ দিবস সড়ক অবরোধ, স্কুল কলেজের ক্লাস বর্জন ও বই বিতরণ কার্যক্রম বর্জন করা হয় বলেও প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
 
উল্লেখ্য রবিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলা চেয়ারম্যানের সরকারি বাস ভবনে যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে বিদেশী একটি ফাইব স্টার পিস্তল, ৫ রাউন্ড গুলি ও ১টি ম্যাগাজিন উদ্ধার করে। এ ঘটনায় পুলিশ অস্ত্র আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতে প্রেরণ করলে ম্যাজিস্ট্রেট জামিন নামঞ্জুর করে সুপার জ্যোতি চাকমাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]