পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদা রাষ্ট্র জুম্মল্যান্ড দাবিদার পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি বার্মিজ সেটেলার বৌদ্ধ সন্ত্রাসী কর্তৃক পরিচালিত CHT-jummaland পেইজে রোহিংগা ইস্যু নিয়ে সাম্প্রদায়িক দাংগার পরিকল্পনা হিসেবে গতকাল খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলাতে উপজাতিদের বাড়ি ঘরে বাংগালীরা হামলার করতেছে বলে উস্কানি মূলক লেখা প্রচার করে।এবং তারই ধারাবাহিতায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা ১২/৯/২০১৭ ইং তারিখে খাগড়াছড়ির গুইমারার বাসিন্দা মোটরসাইকেল চালক মো:রবিউল ইসলামকে নির্মম ভাবে হত্যা করে। রবিউল হত্যার ২৪ ঘন্টা পার না হতেই পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি বৌদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ইউপিডিএফ আরো এক জন মোটরসাইকেল চালককে অপহরন করে। রোহিংগা ইস্যু নিয়ে পার্বত্য পরিস্থিতি উত্তপ্ত করতে গুইমারা উপজেলাতে রবিউল ইসলামকে হত্যার পর গতকাল ১২/০৯/২০১৭ একই তারিখে রাত ১০টার দিকে মইন উদ্দিন নামে অপর এক মোটরসাইকেল চালককে অপহরন করেন নতুন করে অপহৃত হওয়া ব্যাক্তির নাম মাইন উদ্দীন, তার পিতার নাম:মোসলেম উদ্দিন গ্রাম : সিংহপাড়া, তবলছড়ি, মাটিরাঙ্গা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা।
পার্বত্য চট্টগ্রামে সাম্প্রদায়িক দাংগা ও ষরযন্ত্রকরার জন্য মিয়ানমারের গোয়েন্দা প্রধানের সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি নেতাদের গোপন বৈঠকের ছবি আমরা ইতিমধ্যে প্রচার করেছি।তারা রোহিঙ্গা ইস্যুর সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামকে কানেকশন করার নানামুখী ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক ও সাবধান হবার অনুরোধ করছি। যেভাবে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে:
১. সেটেলার উপজাতি -বাঙালী দুই পক্ষেই কিছু লাশ ফেলে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি।
২. জেএসএসের কিছু প্রশিক্ষিত সন্ত্রাসী বার্মা গিয়ে রোহিঙ্গাদের উপর অত্যাচার।
৩. বার্মিজ আর্মির ইন্ধনে বাঙালি/ রোহিঙ্গাদের উপর জেএসএসের আক্রমণ।
৪. জেএসএসের/আরাকান আর্মির পোশাক পরে বার্মিজ আর্মির বাংলাদেশের প্রবেশ করে নিরীহ সেটেলার উপজাতি /বাঙালীদের উপর আক্রমণ।
৫. বর্তমান অস্থিরতার সুযোগে বড় ধরণের অস্ত্র আমদানী।
৬. জেএসএসের/ আরএসও/ রোহিঙ্গাদের পোশাক পরে বার্মিজ আর্মি/জেএসএসের বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর উপর হামলা।
৭. এ ধরণের আরো পরিকল্পনা রয়েছে যা করে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যাকে আরাকান সমস্যার সমান্তরাল করা।