লংগদুতে বাঙালিরা যখন উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক নিহত নুরুল ইসলাম নয়নের লাশের জানাজা ও বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ব্যস্ত ঠিক তখনই নিহত নয়নের ঘটনাকে অন্য দিকে প্রবাহিত করতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) ও ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর কর্মীরা উপজাতিদের ভাঙ্গা ঘরে অাগুন লাগিয়ে দিয়েছে। এটা তাদের পুরাতন অভ্যাস। এতে তাদের প্রত্যাশাতীত লাভবান হন। কারণ তারা ছনের ঘরের পরিবর্তে দালান ঘর ও সাথে বিপুল পরিমাণ সরকারি ও আন্তর্জাতিক সহায়তা পায়। আর সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের বাঙালীদের ও বাংলাদেশের ভাবমুর্তি আন্তর্জাতিক ভাবে নষ্ট করা যায়। ২০১০ সালে বাঘাইছড়িতে , ২০১৩ সালে ৫আগষ্ট মাটিরাংগার তাইন্দংয়ে একই ঘটনা ঘটিয়েছিল। তৎকালিন সাজেক চেয়ারম্যান এল থাঙ্গা পাঙ্খো ইনকিলাবকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সে কথা বলেছিলো। যে এলাকায় অাগুন ধরানো হয়েছে সেটা সম্পূর্ণ চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) অধ্যুষিত এলাকা। স্বাভাবিক পরিস্থিতিতেই বাঙালিদের পক্ষে সেখানে প্রবেশ সম্ভব নয়।