আমরা ইতিপূর্বে সকল প্রমাণিত উপজাতি সংশ্লিষ্ট ঘটনাগুলোতে ঠিক এই কান্ডই হতে দেখেছি! বিপরিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম যেন বাংলাদেশ বহির্ভূত এলাকা থেকেছে। দিনে দিনে অকর্মণ্য ভিক্ষুরা যুক্ত হয়েছে উগ্রবাদী কার্যক্রমে! উগ্র বার্মিজ আরাকানি গণহত্যাকারী গ্রফ ৬৯৬ ঢুকেছে পার্বত্যের বৌদ্ধ কিয়াং গুলোতে! অথচ সুস্পষ্ট তথ্য পত্রিকা ও মিডিয়ায় এলেও নেই দেশরক্ষার বড় কোন অপারেশন! উলটো সরিয়ে আনা সেনা ক্যাম্পের ফলে সৃষ্ট নিয়ন্ত্রনশূল্য অঞ্চলে চলছে মগের মুল্লুক! সিক্রেট গ্রুপ গুলোতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে স্বশস্ত্র ও আন্তর্জাতিক সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু করেছে উপজাতিরা! আগের মতই সকল প্রমাণের নিকুচি করে ইউরোপ জুড়ে হবে সমাবেশ! ভুয়া অনলাইন বানিয়ে বিবিসি নিউজ নামের সাইট থেকে প্রচার হচ্ছে ৭ জন উপজাতিকে আগুনে পোড়ানোর ভুয়া খবর!
চলছে তিনটি শস্বস্ত্র গ্রুপের পারস্পরিক দায় ঠেলাঠেলি! অস্ত্র নিয়ে নামা ও না নামার অভিযোগ! নিজেদের গোপন খবর নিজেরাই ফাঁস করছে! চাক্ষুষ স্বাক্ষ্য হবার দাবি করে বলছে আগুন লাগিয়েছে উপজাতিরা নিজেই!! রয়েছে অগ্নিকান্ডে নেতৃত্ব দেয়া উপজাতি সন্ত্রাসীর স্পষ্ট নাম ও তথ্য! বাংলাদেশ কোথায়? সেনাবাহিনী কোথায়? প্রশাসন নিরব কেন? কেন বাংগালিদের হত্যার নতুন প্রেক্ষাপটে নিরব থাকা? প্রশ্নের জবাব আছে কি?