বুধবার, ১৪ জুন, ২০১৭

পাহাড় ধ্বসে সুশীলরা এখন কোথায়?


নিজস্ব প্রতিবেদক, পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী

সুলতানা কামাল, ইমতিয়াজ মাহমুদ ও মেজবাহ কামাল এখন কোথায়? তাদের সন্ত্রাসী  উপজাতি সন্তানদের এই আচরণ কি তার চোখে পড়েছে? সুশীল সমাজের চোখে এখন যে ছানি পড়েছে। সেই চোখে এখন কি ছানির অপারেশন করা দরকার। সুলতানা কামাল ও ইমতিয়াজ মাহমুদ গং, সুশীল কুলাঙ্গার কাওকে এখন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। দেশের যেকোন দুর্যোগকালে আমাদের দেশের সেনাবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ে উদ্ধার কাজে। আমরা তখন প্রান খুলে দোয়া করি তখন সেনাবাহিনীর জন্য। ঠিক তেমনি রাঙামাটির মানিকছড়িতে পাহাড় ধ্বস হলে পাহাড়ি বাঙালী ও উপজাতিরা আটকা পড়ে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ১৬ সদস্যের এক অকুতোভয় টিম উদ্ধার কাজ চালাতে এবং রাস্তায় চলাচলের প্রতিবন্ধকতা দূর করতে সেখানে হাজির হয়। উদ্ধার তৎপরতা চলাকালে নতুন করে আবারো পাহাড় ধ্বস হয়! এই পাহাড় ধ্বাসে উদ্ধারকাজে জড়িত দুই অফিসারসহ ৬ সেনা সদস্য নিহত হয়। আহত হয় ৯ জন। সেনা সদস্য ছাড়াও এ পর্যন্ত নিহতের সংবাদ ১৪৫ ছাড়িয়ে গিয়েছে। এই সংখ্যা আরো বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।

এই ঘটনায় সারা দেশ শোকে মর্মাহত। অথচ পাহাড়ি উপজাতিদের মাঝে বইছে ভিন্ন হাওয়া। যাদের উদ্ধারে জীবন দিল সেনা সদস্যরা, সেখানে তাদের প্রতি পাহাড়ী উপজাতি সন্ত্রাসীদের এ কেমন আচরণ? আনন্দে উল্লাসে তারা ফেটে পড়ছে। সেনা সদস্য মরছে এর থেকে বড় খুশির সংবাদ তাদের কাছে আর কিছু নেই! এই সেনারা যে তাদের উদ্ধার করতে এসে জীবন দিলো এতটুকু কৃতজ্ঞতা বোধ এই জঙলী জাতির এখনো হয়নি। ইতিমধ্যে সুলতানা কামাল, ইমতিয়াজ মাহমুদ ও মেজবাহ কামালদের এই  কুলাঙ্গার সন্তানগুলো শুয়র মেরে ভুরি ভোজের আয়োজন করেছে। জুম্মাল্যাণ্ড পেইজ থেকে প্রতিনিয়ত এসব দেশ বিরোধী কাজের নেতৃত্ব দেওয়া হয়। লিঙ্ক শুধু পেজে না, আপনি যেকোন উপজাতি খাপ্পা আইডতে গেলেই দেখবেন এই আনন্দ। একটি স্যাম্পল দেখুন এই আচরণের স্পষ্ট হয়ে যায় উপজাতি খাপ্পা সন্ত্রাসীরা এদেশকে কখনো নিজের দেশ মনে করেনা। তারা বাংলাদেশের ধ্বংস কামনা করে। আর এই ধ্বংস কামনায় বাতাস দেয় সুলতানা কামাল, ইমতিয়াজ মাহমুদ ও মেজবাহ কামাল গং।
যেসব সুশীল নামক কুলাঙ্গার এদেশে আছে, যারা রোমেল চাকমার মত সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করলেও ম্যা ম্যা করে। এই সুশীল কুলাঙ্গার গুলোকে এখন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। তাদের চোখে এবার বিশাল ছানি পড়ছে। ছানি পড়া এই চোখে ছানির অপরেশন করলে চোখ একদম ঠিক হয়ে যেত। এত এত নারী পুরুষ নিহত হওয়ায় যাদের মনে আনন্দ তারা পিশাচ। পিচাশ মুক্ত বাংলাদেশ চাই। হোক সেটা সুলতানা কামাল, ইমতিয়াজ মাহমুদ ও মেজবাহ কামাল অথবা সেটা পাহাড়ি উপজাতি পিচাশ।