রাঙামাটি পার্বত্য জেলার লংগদু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন সিএইচটি টাইমস২৪ কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্থদের জন্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। রবিবার একশ পরিবারকে ৩০ কেজি চাউল ও পরিবার প্রতি এক হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে চেয়ারম্যান বলেন, ঘটনার সময় ধারন করা ভিডিও চিত্র দেখে এবং সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করছে এবং আসামীদের ধৃত করছে। এছাড়া পুলিশী অভিযানে কেউ হয়রানীর শিকার হচ্ছেনা বলেও জানান তিনি। উপজেলার পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে জানিয়ে এই অবস্থা বজায় রাখতে সকলকে সহাবস্থান নিশ্চিতে এগিয়ে আসার আহবানও জানিয়েছেন তিনি। আমাদের বাঙ্গালী নেতার বক্তব্যে কি বুঝলেন? লংগদু হতে যারা গ্রেফতার আতঙ্কের পোস্ট করেছেন কিংবা পুলিশ দেখে দৌড়ে পালিয়েছেন তা সবই মিথ্যে? সারাদিন যারা জঙ্গলে ছিলেন তাদের কথাতো বাদ দিলাম! জাতি এবার ঘাতক চিনে নিন।
রাঙামাটি পার্বত্য জেলার লংগদু উপজেলার বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান এবং সম-অধিকার আন্দোলনের তোফাজ্জল ভাই। তিনি নিজের জীবন বাজি রেখে নয়ন হত্যাকাণ্ডে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত লড়াই করে যাচ্ছেন! তিনিই পার্বত্য বাঙালিদের বিশেষ করে লংগদুর একমাত্র সিংহ পুরুষ। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে বাঙালি হত্যার প্রতিশোধ নিতে হয়। স্যালুট তোফাজ্জল ভাই আপনাকে। স্যালুট আপনার নেতৃত্বকে। আপনার জন্যই এত বড় একটি মিছিল হলো লংগদুতে, যেটা অন্য কারো পক্ষে করানো সম্ভব ছিলো না। যোগ্য নেতার যোগ্য প্রতিবাদ, আপনি করে দেখিয়েছেন কিভাবে সকলে একসাথে হয়ে মিছিল করতে হয় আর পাহাড়ীদের সাথে প্রতিবাদ করতে হয়। ধন্যবাদ আপনাকে, আপনি লংগদু বাসীর গর্ব, আপনার মত নেতা পার্বত্য চট্রগ্রামে আরো থাকলে পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের সাইজ করতে আরো সহজ হতো আপনাকে লংগদু বাসী আজীবন মনে রাখবে, ধন্যবাদ তোফাজ্জ্বল চেয়ারম্যান সাহেব।
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]