বুধবার, ৭ জুন, ২০১৭

নয়ন হত্যার প্রতিবাদে ঢাকায় মানববন্ধন, প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদ

পার্বত্য নাগরিক পরিষদ এবং পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের যৌথ উদ্যোগে বুধবারের জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর শাখার সভাপতি সাহাদাৎ ফরাজি সাকিব এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন, প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য নাগরিক পরিষদের চেয়ারম্যান এবং পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা আলকাছ আল মামুন ভূইয়া। আরো বক্তব্য রাখেন পার্বত্য নাগরিক পরিষদের সহ-সভাপতি পার্বত্য নাগরিক পরিষদের যুগ্ন সম্পাদক শেখ আামেদ রাজু, পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রিয় আহবায়ক আবদুল হামিদ রানা, পার্বত্য নাগরিক পরিষদের রাঙামাটি জেলার আহবায়ক বেগম নুরজাহান, পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য কাউন্সিলার আবদুল মজিদ,
পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য মো: ইব্রাহিম মনির, পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য সারোয়ার জাহান খান সহ সকল জেলা ও উপজেলা শাখার সভাপতি বৃন্দ।

সমাবেশে প্রধান অথিতি ইঞ্জি: আলকাছ আল মামুন ভূইয়া বলেন, গত ০১-০৬-২০১৭ খ্রী: তারিখ নুরুল ইসলাম নয়নকে লংগদু থেকে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে ২ জন উপজাতীয় যুবক ভাড়া করার নাম করে দীঘিনালার চার মাইল এলাকায় নিয়ে হত্যা করে। পরদিন উপজাতী সন্ত্রাসী পূর্বপরিকল্পিতভাবে নিজেরা কিছু ঝরাঝির্ণ ঘরবাড়ি পুড়িয়ে নিরীহ অসহায় নির্দোষ বাঙ্গালিদের উপর দোষ চাপায় এবং এ ঘটনার সাথে বাঙ্গালীরা জড়িত বলে মিথ্যা অভিযোগ করে ও সাজানো মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি, গণগ্রেপ্তারের মাধ্যমে এলাকায় পুরুষ শুণ্যতা সৃষ্টি করেছে।এতে উক্ত এলাকায় নিরীহ নারী ও শিশুরা আতংক ও নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে বসবাস করছে।উক্ত সাজানো মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারকৃতদের নি:শর্ত মুক্তি ও গণগ্রেপ্তার বন্ধ করার দাবি এবং নয়ন হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার পূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তিনি ।

উল্লেখ্য যে, গত১৭/২/১৬ইং মাটিরাঙ্গার:শান্ত ও মহালছড়ির মো:সাদিকুল ইসলামকে ১৩/৪/১৭ তারিখ নৃশংসভাবে হত্যা করে। এসব হত্যা গুলির সুষ্ঠু বিচার না হওয়ায় উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী পার্বত্য জনপদকে অশান্ত করার লক্ষ্যে একের পর-এক হত্যাকান্ড ঘটিয়ে যাচ্ছে।এরই ধারাবাহিকতায় গত ১লা জুন’১৭ যুবলীগ নেতা নুরুল ইসলাম নয়ন কে হত্যা করা হয় বলে বক্তারা অভিযোগ করেন।

[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]