৬ লাখ ৮০ হাজার পিসও বেশি ইয়াবাসহ ধরা পড়েছেন একজন প্রথম সারির বৌদ্ধ ভিক্ষু। তার নাম আরসারা। তিনি মিয়ানমারের সিনিয়র ভিক্ষুদের অন্যতম। এসব ইয়াবার অনেকটাই এতদিন তার আশ্রমের ভিতরে লুকানো অবস্থায় ছিল। পুলিশ একটি গাড়ি থামিয়ে চেক করে। এ সময় তাতে পাওয়া যায় ৬ লাখ ৮০ হাজার পিসও বেশি ইয়াবা ট্যাবলেট। এসব ট্যাবলেটের দাম কত হতে পারে তা নির্ণয় করে দেখা হয় নি। তবে ২০১৫ সালে জাতিসংঘ প্রতি পিস ইয়াবা ট্যাবলেট বা মেথমফেটামিনের দাম নির্ধারণ করে প্রায় ২ ডলার। এ হিসেবে আটক চালানের মূল্য হতে পারে ৯২ লাখ ডলার। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। এতে বলা হয়, দুটি অভিযানে উদ্ধার হয় ইয়াবা ট্যাবলেটগুলো। প্রথম অভিযান চালানো হয় তার গাড়িতে। এ সময় তিনি গাড়ি চালিয়ে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মংডু শহরের ভিতর দিয়ে যাচ্ছিলেন।
পুলিশ তাকে এ সময় থামিয়ে দিয়ে গাড়ি তল্লাশি করে। পাওয়া যায় বিপুল পরিমাণ ইয়াবা। এ সময় আটক করা হয় ভিক্ষু আরসারাকে। পরে তার আশ্রমে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয় দ্বিতীয় চালানটি। দ্য ইরাবতী রিপোর্ট করেছে যে, মংডু এলাকায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের কাছে সুপরিচিত ভিক্ষু আরসারা। শহরের বাহো আশ্রমে তিনি শীর্ষস্থানীয় ভিক্ষু। উল্লেখ্য, মেথামফেটামিন, আফিম, ক্যানাবিস সহ বিভিন্ন রকম মাদক দ্রব্য চোরাচালানের নিরাপদ রুট মিয়ানমার। এখানকার রাখাইন রাজ্যকে ব্যবহার করে এসব করা হয়। এখানে রয়েছে পাহাড়ি এলাকা ও স্পর্শকাতর সীমান্ত। এর ফলে অবৈধ মাদক পাচার সেখানে ফুলেফেঁপে উঠেছে। স্থানীয় সংবাদকে উদ্ধৃত করে দ্য ইরাবতী জানিয়েছে, ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে মংডু শহরের পুলিশ দুটি মাদকের ঢেঁড়ায় হানা দেয়। সেখান থেকে উদ্ধার হয় দেড় কোটিরও বেশি অ্যাফেটামিন ট্যাবলেট। ২০১৫ সালে একটি পরিত্যক্ত ট্রাকে অভিযান চালিয়ে ইয়াঙ্গুনের পুলিশ উদ্ধার করে ১০ কোটি ডলারের মেথামটামিন ট্যাবলেট।
পুলিশ তাকে এ সময় থামিয়ে দিয়ে গাড়ি তল্লাশি করে। পাওয়া যায় বিপুল পরিমাণ ইয়াবা। এ সময় আটক করা হয় ভিক্ষু আরসারাকে। পরে তার আশ্রমে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয় দ্বিতীয় চালানটি। দ্য ইরাবতী রিপোর্ট করেছে যে, মংডু এলাকায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের কাছে সুপরিচিত ভিক্ষু আরসারা। শহরের বাহো আশ্রমে তিনি শীর্ষস্থানীয় ভিক্ষু। উল্লেখ্য, মেথামফেটামিন, আফিম, ক্যানাবিস সহ বিভিন্ন রকম মাদক দ্রব্য চোরাচালানের নিরাপদ রুট মিয়ানমার। এখানকার রাখাইন রাজ্যকে ব্যবহার করে এসব করা হয়। এখানে রয়েছে পাহাড়ি এলাকা ও স্পর্শকাতর সীমান্ত। এর ফলে অবৈধ মাদক পাচার সেখানে ফুলেফেঁপে উঠেছে। স্থানীয় সংবাদকে উদ্ধৃত করে দ্য ইরাবতী জানিয়েছে, ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে মংডু শহরের পুলিশ দুটি মাদকের ঢেঁড়ায় হানা দেয়। সেখান থেকে উদ্ধার হয় দেড় কোটিরও বেশি অ্যাফেটামিন ট্যাবলেট। ২০১৫ সালে একটি পরিত্যক্ত ট্রাকে অভিযান চালিয়ে ইয়াঙ্গুনের পুলিশ উদ্ধার করে ১০ কোটি ডলারের মেথামটামিন ট্যাবলেট।
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]