সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৬

রোহিঙ্গা নির্যাতনের জেরে বৌদ্ধরা হামলার আশংকা নিয়ে কিছু কথা



পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ এর সদস্য উপজাতীয়রা  বর্বর, পাষণ্ড, নির্মম, নিষ্ঠুর, অমানুষ, পিশাচ-পৃথিবীর সমস্ত খারাপ উপাধী একযোগে ব্যবহার করলেও এই হিংস্র, খুনি ও পাপাচারি উপজাতি বৌদ্ধদের অপকর্মের বর্ণনায় পর্যাপ্ত নয়।


১৯৭৩-১৯৯৭ পর্যন্ত পার্বত্য আঞ্চ‌লের নিরস্র ও নিরীহ বাঙ্গালীদের (বর্তমানে বার্মার রোহিঙ্গাদের যেভাবে হত্যা, নির্যাতন করছে ঠিক একই ভাবে) মত হাত-পা বেঁধে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে, নির্মমভাবে আগুনে পুড়িয়ে, দা-দিয়ে কুপিয়ে এবং বেয়নেট ও অন্যান্য দেশি অস্ত্র দিয়ে খোঁচিয়ে খোঁচিয়ে নানা ভাবে কষ্ট দিয়ে হত্যা করেছিল। ৩৮,০০০ বাঙালীর লাশকেই বিকৃত করে সেদিন চরম অমানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল তারা।


এই ভীবৎস লাশের করুন চিত্র, এখনো আমাদের হৃদয়কে নাড়া দেয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানী হানাদাররাও বাংলায় এমন জঘন্যতম ঘটনার জন্ম দেয়নি। কিন্তু কী অপরাধ ছিল এসব মানুষের? এই অসহায় নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা এমন কী মহাপাপ করলো যে তাদেরকে এভাবে মারতে হবে? বৌদ্ধরাই আস‌লে এমন চ‌রি‌ত্রের।



মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নির্যাতনের জেরে বাংলাদেশী বৌদ্ধরা হামলার আশংকায় থাকবে এটা কোনভাবেই কাম্য নয়। কোনভাবেই তা সমর্থনযোগ্য নয়। কিন্তু সেই আশঙ্কা সৃষ্টি করছে CHT-jummaland , Daily CHTপাহাড়ের কথা- History of CHTপার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ  এর সদস্য এর মত কিছু উগ্রপন্থী উপজাতি বৌদ্ধ।


CHT-jummaland , Daily CHT ও পাহাড়ের কথা- History of CHT  যেভাবে প্রতিনিয়ত উস্কানীমূলক স্ট্যাটাস দেয়। এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে প্রতিদিন ইনিয়ে বিনিয়ে বার্মিজদের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন। এখন হামলার আশংকায় CHT-jummaland , Daily CHT ও পাহাড়ের কথা- History of CHT ,ছিদকাঁদুনি শুরু করেছে কেন? উপজাতীয়‌দের মত এত হিংস্র নয় বাঙালী মুসলিম সমাজ। তবে CHT-jummaland , Daily CHT ও পাহাড়ের কথা- History of CHT  এর উসকানি মুলক লেখালেখি এবং বার্মিজদের সমর্থন বন্ধ করতে হবে।


তা নাহলে অনাকাংখিত ঘটনার জন্য CHT-jummaland , Daily CHT ও পাহাড়ের কথা- History of CHT , পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ দায়ী থাকবেন।