ইউপিডিএফ’র নেতার বাড়ি থেকে ৮০ লাখ টাকা ও চাঁদার রশিদসহ গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার
পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠন ‘ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ (ইউপিডিএফ)’র সামরিক শাখার প্রধান প্রদীপন খীসার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে প্রায় ৮০ লাখ টাকা( ৭৮ লাখ ৯৫ হাজার ৯৬৬টাকা) উদ্ধার করেছে যৌথবাহিনীর সদস্যরা। জেলা সদরের জামতলী এলাকায় অবস্থিত তার বাড়িতে বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাত থেকে শুক্রবার ভোর পর্যন্ত প্রায় ৫ ঘন্টা এ অভিযান চলে।
অভিযানের সময় ঘরের বিভিন্ন স্থানে (টিফিন বক্স, প্রেসার কুকার, আলমারি) লুকায়িত অবস্থায় উল্লেখিত টাকা পাওয়া যায়। টাকা আদায় ও টাকা খরচের গুরুত্বপূর্ণ দলিলাদিও এ সময় উদ্ধার করে যৌথ বাহিনী। দলিলের মধ্যে ইউপিডিএফের চাঁদা আদায় ও খরচের মাসিক বিবরণী ও গুরুত্বপূর্ণ টেলিফোন নম্বর রয়েছে।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তারেক মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান জানান, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২ টা থেকে ভোর প্রায় সোয়া ৫টা পর্যন্ত এ অভিযান চালানো হয়। তবে চালানো অভিযানে ইউপিডিএফ নেতাকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। পরিবার সূত্র দাবী করেছে, তিনি অভিযানের আগের সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম চলে গিয়েছেন। অভিযানের সময় ৮০ লাখ টাকা , চাঁদার রশিদ, চাঁদার টাকা খরচের হিসাবপত্রসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়।
এদিকে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বিরোধী আঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠন ‘ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’র (ইউপিডিএফ) সংগঠক প্রদীপন খীসা‘র বাড়ি থেকে উদ্বার হওয়া ৮০ লাখ টাকা সংগঠনের সেবা খাতে উত্তোলিত গণচাঁদা দাবী করে তা ছিনতাইয়ের অভিযোগ করেছে,ইউপিডিএফ।
ইউপিডিএফ ’র প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের নিরন চাকমা স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে দাবী করেন, নিরাপত্তা বাহিনীর ইউপিডিএফ নেতার বাড়িতে হামলা চালিয়ে সেবামূলক খাতে প্রদানের লক্ষ্যে সংগৃহীত আশি লক্ষাধিক টাকা ছিনতাই করে নিয়ে গেছে।
বিবৃতিতে তিনি অভিযোগ করেন, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার সময় নিরাপত্তা বাহিনীর একটি দল খাগড়াছড়ি সদরের পেরাছড়াস্থ জামতলীতে ইউপিডিএফ নেতা প্রদীপন খীসার বাড়িতে হানা দিয়ে তল্লাশির নামে জিনিসপত্র এলোপাথারি ছড়িয়ে তছনছ ও ভাঙচুর করে। তিনি দাবী করেন, আলুটিলায় ট্রাকের চাপায় নিহতদের পরিবার ও আহতদের সহায়তাসহ বিভিন্ন সময় সেবামূলক খাতে প্রদানের জন্য এ সংগ্রহ করা হয়েছিল বলে জব্দকৃত টাকা ফেরত দেয়ার দাবী জানানো হয়েছে।
ইউপিডিএফ ’র প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের নিরন চাকমা স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে দাবী করেন, নিরাপত্তা বাহিনীর ইউপিডিএফ নেতার বাড়িতে হামলা চালিয়ে সেবামূলক খাতে প্রদানের লক্ষ্যে সংগৃহীত আশি লক্ষাধিক টাকা ছিনতাই করে নিয়ে গেছে।
প্রদীপন খীসার বাড়ী থেকে ইউপিডিএফের মাসিক আয় ব্যয়ের তালিকা জব্ধ
পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠন ‘ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ ইউপিডিএফ’র সামরিক শাখার প্রধান প্রদীপন খীসা‘র বাড়ি থেকে প্রায় ৮০ লাখ টাকার( ৭৮ লাখ ৯৫ হাজার ৯৬৬টাকা) পাশাপাশি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে ইউপিডিএফের মাসিক আয় ব্যয়ের বিবরণী রয়েছে। ইউপিডিএফ এই অর্থকে সংগঠনের সেবা খাতে উত্তোলিত গণচাঁদা দাবী করেছে।
মাসিক প্রতিবেদন নামে জব্ধ হওয়া দুটি নথিতে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে বিভিন্ন খাতে ৫ লাখ ৮০ হাজার ১৫৮ লাখ টাকা ও গত বছরের মার্চ মাসে ৬ লাখ ৯৬ হাজার ৬২৬ টাকাসহ ১২ লাখ ৭৬ হাজার ৭৮৪ টাকা খরচের হিসাব পাওয়া গেছে।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তারেক মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান জানান, প্রদীপন খীসার নামে বেশ কয়েকটি মামলায় গ্রেফতারী পরোয়ানা রয়েছে। এ কারণে বৃহস্পতিবার রাতে তাকে গ্রেফতার করার জন্য অভিযান চালানো হয়। কিন্তু বাসায় তাকে পাওয়া না গেলেও ৮০ লাখ টাকার মত বিপুল পরিমাণ অর্থ ও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে।

তিনি জানান, উদ্ধার হওয়া জানুয়ারি মাসের মাসিক প্রতিবেদনে পাচ লাখ ৮০ হাজার ১৫৮ টাকা খরচের বিবরণ পাওয়া গেছে।
খরচের খাতগুলো হচ্ছে,খানাপিনা খাতে ৪৬ হাজার ৪৩৫ টাকা,সাংগঠনিক ৬৮ হাজার ১৪১ টাকা, যাতায়াত.যোগাযোগ ৪০ হাজার ৫৪৫ টাকা,চিকিৎসা ৩৩ হাজার ৫২ টাকা, পরিবার ভাতা ২৭ হাজার ২৮০ টাকা, কর্মী ভাতা ১০ হাজার ৫০০ টাকা, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের জন্য খরচ ১৯ হাজার ৫০ টাকা, যুব ফোরামের খরচ ১৭ হাজার ৩০০ টাকা, মোবাইল রিচার্জ ১০ হাজার ৫৫৭ টাকা, ছুটি ভাতা ৬ হাজার টাকা,পেপার বিল ২৪০ টাকা,দাপ্তরিক ৫ হাজার ৫০৬ টাকা, পোষাক পরিছদ খাতে ৮ হাজার ৯০ টাকা, নিরাপত্তা খাতে ২ হাজার ৫৭০ টাকা, হাওলাদ প্রদান ১০ হাজার টাকা, হাল নাগাদ পরিশোধ ৬০ হাজার টাকা, এইচ পি বাজেট ১০ হাজার টাকা ও মেসি বাজেট ১ লাখ টাকা ইত্যাদি।
অপর দিকে গত বছরের মার্চ মাসে একই খাতে ৬ লাখ ৯৬ হাজার ৬২৬ টাকা খরচের নথি নিরাপত্তা বাহিনী উদ্ধার করেছে।
নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতায় কোনঠাসা ইউপিডিএফ : বিকল্প পথে সাংগঠনিক তৎপরতা চালানোর চেষ্টা
পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠন ‘ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ ইউপিডিএফ’র সামরিক শাখার প্রধান প্রদীপন খীসা‘র বাড়ি থেকে প্রায় ৮০ লাখ টাকার( ৭৮ লাখ ৯৫ হাজার ৯৬৬টাকা) পাশাপাশি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে ইউপিডিএফের মাসিক আয় ব্যয়ের বিবরণী রয়েছে। ইউপিডিএফ এই অর্থকে সংগঠনের সেবা খাতে উত্তোলিত গণচাঁদা দাবী করেছে।
মাসিক প্রতিবেদন নামে জব্ধ হওয়া দুটি নথিতে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে বিভিন্ন খাতে ৫ লাখ ৮০ হাজার ১৫৮ লাখ টাকা ও গত বছরের মার্চ মাসে ৬ লাখ ৯৬ হাজার ৬২৬ টাকাসহ ১২ লাখ ৭৬ হাজার ৭৮৪ টাকা খরচের হিসাব পাওয়া গেছে।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তারেক মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান জানান, প্রদীপন খীসার নামে বেশ কয়েকটি মামলায় গ্রেফতারী পরোয়ানা রয়েছে। এ কারণে বৃহস্পতিবার রাতে তাকে গ্রেফতার করার জন্য অভিযান চালানো হয়। কিন্তু বাসায় তাকে পাওয়া না গেলেও ৮০ লাখ টাকার মত বিপুল পরিমাণ অর্থ ও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে।
তিনি জানান, উদ্ধার হওয়া জানুয়ারি মাসের মাসিক প্রতিবেদনে পাচ লাখ ৮০ হাজার ১৫৮ টাকা খরচের বিবরণ পাওয়া গেছে।
খরচের খাতগুলো হচ্ছে,খানাপিনা খাতে ৪৬ হাজার ৪৩৫ টাকা,সাংগঠনিক ৬৮ হাজার ১৪১ টাকা, যাতায়াত.যোগাযোগ ৪০ হাজার ৫৪৫ টাকা,চিকিৎসা ৩৩ হাজার ৫২ টাকা, পরিবার ভাতা ২৭ হাজার ২৮০ টাকা, কর্মী ভাতা ১০ হাজার ৫০০ টাকা, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের জন্য খরচ ১৯ হাজার ৫০ টাকা, যুব ফোরামের খরচ ১৭ হাজার ৩০০ টাকা, মোবাইল রিচার্জ ১০ হাজার ৫৫৭ টাকা, ছুটি ভাতা ৬ হাজার টাকা,পেপার বিল ২৪০ টাকা,দাপ্তরিক ৫ হাজার ৫০৬ টাকা, পোষাক পরিছদ খাতে ৮ হাজার ৯০ টাকা, নিরাপত্তা খাতে ২ হাজার ৫৭০ টাকা, হাওলাদ প্রদান ১০ হাজার টাকা, হাল নাগাদ পরিশোধ ৬০ হাজার টাকা, এইচ পি বাজেট ১০ হাজার টাকা ও মেসি বাজেট ১ লাখ টাকা ইত্যাদি।
অপর দিকে গত বছরের মার্চ মাসে একই খাতে ৬ লাখ ৯৬ হাজার ৬২৬ টাকা খরচের নথি নিরাপত্তা বাহিনী উদ্ধার করেছে।
নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতায় কোনঠাসা ইউপিডিএফ : বিকল্প পথে সাংগঠনিক তৎপরতা চালানোর চেষ্টা
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, গত ১০ জানুয়ারি খাগড়াছড়ি জেলা সদরের জামতলী এলাকায় ইউপিডিএফ’র সামরিক শাখার প্রধান প্রদীপন খীসার বাসায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে সাধারন মানুষের কাছ থেকে আদায়কৃত চাঁদার প্রায় ৮০ লাখ টাকা ও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় পরবর্তি করণীয় নির্ধারণ করতে গত ১১ জানুয়ারি ভোর রাতে তারাবন্যার পাশের গ্রাম বাঘ্যাপাড়ায় উদঙ্গ মনি চাকমার বাড়ীতে ইউপিডিএফ নেতারা বৈঠক বসে।
এ ঘটনায় পরবর্তি করণীয় নির্ধারণ করতে গত ১১ জানুয়ারি ভোর রাতে তারাবন্যার পাশের গ্রাম বাঘ্যাপাড়ায় উদঙ্গ মনি চাকমার বাড়ীতে ইউপিডিএফ নেতারা বৈঠক বসে।
সূত্রমতে, বৈঠক নির্বিঘ্ন করতে বৈঠক স্থলের চারপাশে অর্ধশতাধিক প্রশিক্ষিত সশস্ত্র ক্যাডার পাহারা বসায়। কিন্তু গোপন সূত্রে, বিষয়টি টের পায় নিরাপত্তা বাহিনী।
নিরাপত্তা বাহিনীর সূত্র জানায়, পিকনিকের অন্তরালে ইউপিডিএফ’র নীতি নির্ধারণী বৈঠকের খবর পেয়ে খাগড়াছড়ি সদর জোনের সেনা বাহিনী, লোগাং বিজিবি ও পানছড়ি পুলিশের সমন্বয়ে একটি যৌথ দল ঘটনাস্থলে অভিযানে যান। কিন্তু অভিযানের খবর পেয়ে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। আর পিকনিকের অন্তরালে ডাকা গোপন বৈঠকটি পন্ড হয়ে যায়।
পরে যৌথ দলটি বৈঠক স্থল থেকে জেনারেটর ও পানির পাম্পসহ বেশ কিছু তৈজসপত্রসহ স্থানীয় কয়েক জনকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দেয়।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করা শর্তে জানান, ঐ বৈঠকে প্রায় অর্ধশতাধিক সশস্ত্র ইউপিডিএফ সদস্যের জন্য খাবারের আয়োজন ছিল। কিন্তু যৌথ বাহিনীর অভিযান টের পেয়ে তারা পালিয়ে যায়। ফলে ঐ সব খাবার দিয়ে স্থানীয়রা পিকনিক করে।
অভিযানের সাথে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করা শর্তে জানান, ঘটনাস্থলে কাউকে আটক করতে না পারলেও অভিযান চলমান থাকবে।
এ দিকে ইউনাইটেড পিপল্স ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) খাগড়াছড়ি জেলা ইউনিটের সংগঠক প্রদীপন খীসা আজ শনিবার এক বিবৃতিতে দাবী করে, পানছড়িতে স্থানীয় মুরুব্বীদের আয়োজিত গণ পিকনিক নিরাপত্তা বাহিনী ভন্ডুল করে দিয়েছে।
তার দাবী, ১১ জানুয়ারি ভোর রাত ৪টার দিকে যৌথ বাহিনীর একটি দল প্রথমে তারাবন্যার পাশের গ্রাম বাঘ্যাপাড়ায় উদঙ্গ মনি চাকমার বাসায় যায়। পরে সেখান থেকে তাকে ও তার বাড়িতে অবস্থানরত পিকনিকের জন্য লতিবান ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও প্রত্যাগত জুম্ম শরণার্থী নেতা শান্তি জীবন চাকমা, উল্টাছড়ি ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সুব্রত চাকমা ও মারমা ঐক্য পরিষদের পানছড়ি থানা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক রুবেল মারমাকে নিয়ে জগপাড়ার পাশে পিকনিক স্পট ঘেরাও করে।
কিন্তু সচেতন মহলের প্রশ্ন, এ আয়োজন যদি পিকনিক হয়ে থাকে, তাহলে তা গহীন অরণ্যে ও ভোর রাতে কেন?
তবে একটি সূত্র জানানয়, সম্প্রতি সশস্ত্র ইউপিডিএফ’র উপদেষ্টা লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান সুপার জ্যোতি চাকমা ও ইউপিডিএফর শীর্ষ নেতা উজ্জল স্মৃতি চাকমা পাঁচ সহযোগিসহ বিপুল পরিমাণ অস্ত্রসহ আটক ও অধিকাংশ নেতা মামলার আসামী হওয়ায় এবং সর্বশেষ যৌথ বাহিনীর অভিযানে ইউপিডিএফ শীর্ষ নেতা প্রদীপন খীসার বাসা থেকে প্রায় ৮০ লাখ টাকা ও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র উদ্ধার হওয়ায় ইউপিডিএফ সাংগঠনিকভাবে কিছুটা দূর্বল হয়ে পড়েছে।
তাছাড়া অধিকার আদায়ের নামে ব্যাপক চাঁদাবাজি এমন কি স্ব-জাতির উপর নানাভাবে নিপিড়ন-নির্যাতনের ঘটনায় ইউপিডিএফ পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কাছেও গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউপিডিএফের ঠকবাজি বুঝতে পেরে পাহাড়িরা ইউপিডিএফ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। ফলে ফের শক্তি সঞ্চয়ের জন্য নানা কৌশল অবলম্বন করছে। এ ক্ষেত্রে দূর্গম এলাকায় বসবাসকারী পাহাড়িরা অনিচ্ছা সত্বেও বাধ্য হয়ে ইউপিডিএফ আশ্রয় দিতে হচ্ছে।
তাছাড়া অধিকার আদায়ের নামে ব্যাপক চাঁদাবাজি এমন কি স্ব-জাতির উপর নানাভাবে নিপিড়ন-নির্যাতনের ঘটনায় ইউপিডিএফ পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কাছেও গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউপিডিএফের ঠকবাজি বুঝতে পেরে পাহাড়িরা ইউপিডিএফ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। ফলে ফের শক্তি সঞ্চয়ের জন্য নানা কৌশল অবলম্বন করছে। এ ক্ষেত্রে দূর্গম এলাকায় বসবাসকারী পাহাড়িরা অনিচ্ছা সত্বেও বাধ্য হয়ে ইউপিডিএফ আশ্রয় দিতে হচ্ছে।
সূত্র:
ইউপিডিএফ’র নেতার বাড়ি থেকে ৮০ লাখ টাকা ও চাঁদার রশিদসহ গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]