সোমবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৭

পার্বত্য চট্টগ্রাম কি জুমল্যান্ড হতে যাচ্ছে?

এমন প্রশ্ন অনেক পুরনো। এ নিয়ে প্রচুর লেখালেখিও হয়েছে, হচ্ছে, ভবিষ্যতে ও হবে। তবে চিন্তার বিষয় হচ্ছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম কি পূর্ব তিমুর, বা দক্ষিণ সুদান, কিংবা ইসরাইলের মত হতে যাচ্ছে? তা হলে মুসলিম জনবহুল দেশ হিসেবে খ্যাত বাংলাদেশের জন্য নিশ্চিত সমস্যা আছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম   (Chittagong Hill Tracts) হচ্ছে বাংলাদেেশর দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের এমন একটি এলাকা, যেটা, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এ তিনটি জেলা নিয়ে গঠিত। এ তিন জেলাকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বলে। এখানে প্রধানত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী সাইনো তিব্বতী মঙ্গোলিয়েড প্রায় ১৪টি জাতিগোষ্টি ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে এ অঞ্চলে এসে বসবাস শুরু করেছে। প্রায় ৫,০০,০০০(পাঁচ লক্ষ) জনসখ্যার অভিবাসী আদিবাসী, প্রধান দুটি হলো চাকমা এবং মারমা। এরা ছাড়াও আছে ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা, লুসাই, পাংখো, ম্রো, খিয়াং, বম, খুমি, চাক, গুর্খা, আসাম, সাওতাল ও বিপুল সংখ্যক বাঙালি।তবে বর্তমানে এই পার্বত্য অঞ্চলের ইতিহাস, ঐতিহ্য, এমনকি পুরো চেহারাই বদলে দিতে মরিয়া একশ্রেণীর এনজিও নামক খ্রিস্টান মিশনারী। এক সময় এ তিন জেলায় বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যাধিক্য থাকলেও ধীরে ধীরে বদলে যাচ্ছে সেই হিসাব। ধর্ম প্রচার ও আর্থিক প্রলোভনে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত হচ্ছেন অনেকেই। এ অঞ্চলে মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৭% এর বেশী পাহাড়ি উপজাতিকে বানানো হয়েছে খ্রিস্টান। ওই এলাকার মানুষের দারিদ্র্যের সুয়োগ নিয়ে,স্বাস্থ্যসেবা ও মানবসেবার নাম করে, তাদেরকে ধর্মান্তরিত করার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে মিশনারী গুলো।স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, গত দেড় বছরে ১৫৪ টি পরিবারের ৪৭৫জন সদস্য খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছে। বান্দরবানের চিম্বুক, ম্রো, শৈল, প্রপাত এলাকায় বম, ত্রিপুরা ও নাইক্ষংছড়িতে চাকদের খ্রিস্টান বানানো হচ্ছে। রুমা-থানচি উপজেলার গভীরে একেকটি পাড়া কেন্দ্রিক গড়ে উঠেছে অসংখ্য গির্জা।


খাগড়াছড়ি জেলার সাজেক ইউনিয়নের ২০টি গ্রামে খেয়াং, বম, পাংখু ও লুসাই উপজাতির ১০ হাজার মানুষের বাস। ২০ বছর আগেও এখানে খ্রিস্টান ধর্মের চিহ্ন ও ছিলনা। তবে এখন এদের অধিকাংশই খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হয়ে গেছে। এ অঞ্চলে থাকা দরিদ্র পরিবারগুলোকে টার্গেট করে পরিচালিত করে খ্রিস্টন মিশনারী এনজিও গুলো। খাদ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবাসহ নানা দিক থেকে বঞ্চিত ও পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে অর্থের প্রলোভন ও সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে।আর এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে স্বর্থসিদ্ধি করছে এনজিও গুলো। এর মধ্যে খাগড়াছড়িতে ৭৩টি গির্জা রয়েছে।বান্দরবানে গির্জা রয়েছে ১১৭টি। এখানে একই সময়ে খ্রিস্টান হয়েছে ছয় হাজার ৪৮০টি উপজাতির পরিবার। রাঙ্গামাটিতে চারটি গির্জা খ্রিস্টান বানিয়েছে এক হাজার ৬৯০ টি পরিবারকে। উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, পাহাড়ি যেসব জনগোষ্ঠীর লোকসংখ্যা কম, তাদের প্রায় শতভাগ খ্রিস্টান হয়ে গেছে। এমন একটি উপজাতি পাংখু। যাদের পুরো জনগোষ্ঠীই খ্রিস্টান হয়েগেছে। নিজেদের ধর্ম বদলের সাথে সাথে ইংরেজিকেও তারা নিজেদের ভাষা হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছে। তাদের জীবন-পদ্ধতি বা লাইফ স্টাইল দেখলে মনেই হবেনা আপনার এরা পাহাড়ি এলাকার লোক; বরং মনে হবে,তারা যেন ইউরোপ-আমেরিকার কোনো আধুনিক শহরের বাসিন্দা।

আধুনিক ও সোশ্যাল মিডিয়ায় এসব নব্য খ্রিস্টান অত্যন্ত সক্রিয়। অনলাইনে তাদের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট রয়েছে। আছে পত্র-পত্রিকাও। নামে-বে নামে ফেইসবুকে তাদের বেশ কয়েকটি পেইজ আছে।সম্প্রতি বিতর্কিত লেখালেখি ও মন্তব্যের কারণে ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ তাদের প্রসিদ্ধ (CTH-Jummaland) বন্ধ করে দিয়েছে।বাংলাদেশের শিক্ষা, চাকরি, স্বাস্থ্যসেবাসহ ইত্যাদি নাগরিক সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করলেও তারা নিজেদেরকে বাঙ্গালি বলে স্বীকার করে না। তাদের কিছু কিছু মন্তব্য খুবই মারাত্মক ও দেশদ্রোহী। সম্প্রতি তাদের একটি ফেইসবুক ক্লিপিং সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। সেখানকার তাদের কিছু লেখা নিম্নে উদ্ধৃত করছি: "রাজনৈতিক পটভূমিতে এই মাটি এখন বাংলাদেশ। তবে এই নয় যে আমরা বাঙ্গালি। তুমি যদি যমুনার দূরত্বের চেয়ে নাফ নদীর সীমানাকে বেশি দূর ভাব, তাহলে বড়ই ভুল করবে।" We want free jummaland. এ যদি হয় পার্বত্য চট্টগ্রামের বিরাজমান অবস্থা পরিস্থিতি, তাহলে দক্ষিণ সুদান বা পূর্ব তিমুর হতে বেশি দিন সময় লাগবে না পার্বত্য চট্টগ্রামের। ইসলামি দাওয়াত ও তাবলীগের অভাবে সেখানকার স্থানীয়রা দলে দলে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত হচ্ছে।ফলে এমন একটি সময় আসবে যে, সেখানে খ্রিস্টানরা সংখ্যাধিক্য লাভ করবে। তারপর গণভোট করবে। তারা জিতে যাবে। তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসবে পুরো খ্রিস্টান জগত। তখন তাদের স্বাধীনতা আর কে ঠেকাবে?

দক্ষিণ সুদান ও পূর্ব তিমুরেও তাই ঘটেছে। যুগে যুগে সাধারণ সুদানে আরব মুসলমানদের হিজরত অব্যাহত থাকলেও দক্ষিণ সুদানে তেমন হিজরত হয়নি।কারণ ওসব এলাকা তুলনামূলক দুর্গম ও যোগাযোগ ব্যবস্থা কঠিন। আর এ সুযোগেই খ্রিস্টান মিশনারিরা জোরে-শোরে ধর্মপ্রচার করে। ফলে সাধারণ সুদানে মোট জনসংখ্যার মধ্যে ৯৬% মুসলমান আর ৪%খ্রিস্টান হলেও দক্ষিণ সুদানে হয়ে গেছে ঠিক তার উল্টাো।

আজ একই কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামেও মুসলমানদের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে খ্রিস্টানদের সংখ্যা। আর এক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করছে বিভিন্ন এনজিও ও খ্রিস্টান মিশনারি সংস্থা গুলো। এ অসহায়, নিঃস্ব ও নিরক্ষর মানুষ গুলোকে সেবা করার নামে নতুন ধর্মে দীক্ষিত করছে। আর এদের বাজেটের ৯০ শতাংশ টাকা খ্রিস্টান হওয়ার সম্ভাবনাময় ব্যক্তিদের স্বার্থে ব্যয় করা হয়। যেসব এনজিও গুলো ধর্মান্তরিত করার কাজ করতেছে, তার মধ্যে রয়েছে-অ্যাডভানটেজ ক্রুশ অব বাংলাদেশ, গ্রীন হিল, গ্রামীন উন্নয়ন সংস্থা, আশার আলো, তৈমু ইত্যাদি সংগঠন। এসমস্ত এনজিও গুলোর নানা প্রলোভনে পড়ে দলে দলে ধর্মান্তরিত হচ্ছে পাহাড়ি উপজাতি জনগোষ্ঠী। এনজিওদের এসব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন সচেতন নাগরিকরা। পাশা পাশি এ এনজিওদের কর্মকাণ্ড ঘনিষ্ঠভাবে মনিটরিংয়ের দাবি তুলেছেন তারা। এ বিষয়ে চাক সম্প্রদায়ের নেতা অং চাক, বাচাচিং চাক, অংথোয়াইচিং চাক জানান, চাক ছেলে মেয়েদেরকে ধর্মান্তরিত করে খ্রিস্টান বানানোর কারণে ভবিষ্যতে বড় ধরনের দাঙ্গা হাঙ্গামার সম্ভাবনা রয়েছে। এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয়ভাবে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণসহ প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।সর্বশেষ কয়েকদিন পূর্বে একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকাতে 'পার্বত্য চট্টগ্রামে "জুমল্যান্ড" নামক আলাদা রাষ্ট্র গড়ার জোরালো চেষ্টা' এ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে বলা হয়, পাহাড়ে শান্তির বাতাস আবারও গরম হয়ে উঠছে। দেশের ভিতরে আরেকটি দেশ গড়ার জন্য সংস্থা গুলো নানান কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। রাঙ্গামাটি, বান্দরবান,খাগড়াছড়ি ও কক্সবাজার জেলা নিয়ে আলাদা স্বাধীন জুম্মাল্যান্ড (Jummaland) রাষ্ট্র গঠনের জন্য নতুন চক্রান্ত চালাচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, একারণে তারা উন্নত রাষ্ট্র থেকে অত্যাধুনিক অস্ত্র, গোলাবারুদ সংগ্রহ করেছে। সংস্থা গুলো তৈরী করেছে তাদের সামরিক বাহিনী। জেএসএসের সামরিক শাখায় তিন পার্বত্য জেলায় রয়েছে ৭শ'র বেশি সদস্য। জেএসএস সংস্কার পন্থীদের রয়েছে সাড়ে ৩শ'র মত সদস্য। ইউপিডিএফের আছে ৯০০শ'র মত সদস্য। সামরিক শাখার সদস্যরা পাহাড়ের বিভিন্ন এলাকায় দেশ ও সরকার বিরোধী কাজ করে যাচ্ছে। ফলে পাহাড়ে বিরাজমান অশান্তির আগুনে মরুর হাওয়া লাগছে বেশ জোরেশোরেই।দীর্ঘকাল পর এমন পরিস্থিতিতে পাহাড়ে শান্তি বজায় রাখতে প্রশাসনের পক্ষেও অসম্ভব হয়ে পড়বে। তাই সময় থাকতে এসব খ্রিস্টান মিশনারি সংস্থা গুলোর বিরুদ্ধ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা চাই।তারা যেন ধর্মান্তরিত করতে না পারে।

মোট কথা বর্তমান পার্বত্য চট্টগ্রামের অবস্থা খুবই উদ্ধেগজনক। বলতে দ্বিধা নেই, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পার্বত্য চট্টগ্রামে যদি যুদ্ধাবস্থায় না থাকত,তাহলে এ কথিত জুমল্যান্ড বহু আগেই স্বাধীন হয়ে যেত হয়ত। তবে শুধু মাত্র সেনাবাহিনী দিয়ে তাদের আর বেশি দিন দমিয়ে রাখা যাবেনা। ইতিমধ্যেই চাকমারা নিজেদের একটি সেনাবাহিনী গঠন করে ফেলেছে। তাদের নিজস্ব ইউনিফর্ম এবং আগ্নেয়াস্ত্র। তাদের নিজস্ব পাতাকা রয়েছে।

জুমল্যান্ডকে স্বধীন করার জন্য তারা নানামুখী পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে।পার্বত্য চট্টগাম থেকে সেনাবাহিনীকে প্রত্যাহার এবং চাকমাদেরকে স্বাধীনতা দেওয়ার জন্য পরবর্তীতে বাংলাদেশের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করা হবে।এছাড়া বার্মাসহ বিভিন্ন খ্রিস্টান রাষ্ট্রসমূহ উপজাতিদেরকে সকল প্রকার সমর্থন ও সহায়তা দিতে আগ্রহী।অতএব, এব্যপারে এখনই পদক্ষেপ না নিলে, বাংলাদেশের পাশে হয়তো গড়ে উঠবে আরেকটি ইসরাঈল, বা দক্ষিণ সুদান, কিংবা পূর্ব তিমুর। তারা প্রথমে পার্বত্য এলাকা দখল করবে,পরে বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকার দিকে নজর দেবে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য কেবল সেনাবাহিনীর ওপর নির্ভর না করে পার্বত্য এলাকায় ব্যাপক সুচিন্তিত পরিকল্পনা হাতে নিতে হবে।এক্ষেত্রে সরকারের কৌশলগত প্রশাসনিক ব্যবস্থার পাশাপাশি নিম্নে বর্ণিত কিছেু কর্মসূচিও চিন্তা করা যেতে পারে।

( ১) খ্রিস্টান মিশনারি সংস্থাগুগোর ওপর সরকারি নজরদারি বাড়াতে হবে। তাদের আয়ের উৎস এবং ব্যয়ের খাতসমূহ খতিয়ে দেখতে হবে।
( ২) নতুন করে যেন কেউ খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত না হয় সে জন্য ওসব এলাকায় দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনত চালাতে হবে ব্যাপক হারে।
(৩) ইসলামি এনজিওর মাধ্যমে প্রকৃত মানবসেবা অসহায় আদিবাসীদের দোর গোড়ায় পৌছায় দিতে হবে।
(৪) পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বেশি বেশি মসজিদ এবং মসজিদ কন্দ্রিক ইসলামিক সেন্টার গড়ে তুলতে হবে। এরদ্বারা ইসলাম ধর্ম থেকে পিছিয়ে পড়া পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর মাঝে ইসলামি সচেতনতা বৃদ্ধি করা সহজতর হবে।
(৫) পার্বত্য অঞ্চলে ব্যাপক পরিমাণে বাঙ্গালি বসতি স্থাপন করতে হবে।
(৬) প্রয়োজনে পার্বত্য এলাকায় শিল্প কারখানা, গার্মেন্টসহ ইত্যাদি নির্মাণ করে দেশের অন্যান্য এলাকা থেকে পার্বত্য এলাকায় বাঙালি লোক স্থানান্তর করতে হবে।

আর এখন সবচেয়ে বড় কাজ হল, পার্বত্য এলাকায় বাঙ্গালিরা,,,বিশেষ করে মুসলিম বাঙ্গালিরা যাতে সংখ্যাগরিষ্ট হয়, সেটি নিশ্চিত করা এ মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি জরুরি কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই এবিষয়ে সরকারকে যেমন ভাবতে হবে, তেমনি বাংলার জনগণকেও ভাবতে হবে।

তাই সর্বশেষ একটা অনুরোধ থাকবে পার্বত্য চট্টগাম কে নিয়ে যা লেখা হয়েছে, লেখাগুলো নিজে পড়ে এবং Share করে সবাইকে পড়তে সুযোগ করে দিলে ভাল হবে।


পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]