সোমবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৬

গোলকপতিমা ছড়া, মাইচ্যেছড়া, তারাবনছড়ি গণহত্যা, ১৯৮৩

৬। গোলকপতিমা ছড়া, মাইচ্যেছড়া, তারাবনছড়ি গণহত্যা:
১৯৮৩ সালের ২৬ জুন; ১১ জুলাই, ২৬ জুলাই, ২৭ জুলাই; আগষ্ট, ১০ আগষ্ট, ১১ আগষ্ট ঘটে গোলকপতিমা ছড়া, মাইচ্যেছড়া, তারাবনছড়ি গণহত্যা। গণহত্যায় ৩৮ হাজার বাঙ্গালীর হত্যাকারী খুনি সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর সশস্ত্র সংগঠন শান্তি বাহিনীর গেরিলা যোদ্ধারা উপজাতি সন্ত্রাসী হায়নারা গোলকপতিমাছড়া, মাইচ্যেছড়া, তারাবনছড়াতে বাঙ্গালীদের গ্রামগুলোতে অগ্নি সংযোগ সহ লুটতরাজ, হত্যা, বাঙ্গালী নারীদের গণধর্ষণ পরে হত্যানারকীয়তা সৃষ্টি করেছিলো। এই গনহত্যায় ৮০০ বাঙ্গালী নিহত হয়েছিল। আহত করা হয়েছে আরও ১০০০ জনের অধিক, অপহরণ গুম করা হয়েছে আরো শত শত বাঙ্গালীকে। নিহতদের সিংহ ভাগ বৃদ্ধ, নারী শিশু। গনহত্যার পর অঞ্চল আজ পাহাড়ি লোকালয়।
  • যেসকল সুপারিশ আমলে নিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে হবে:
  • গণহত্যাকারীদের বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও ঘাতকদের শাস্তির দাবী এবং তাদের উৎখাতে এগিয়ে আসুন!
  • এদের উৎখাতের জন্য সকল পাহাড়ী বাঙালী জনতা সোচ্চার হোন।
  • ক্ষতিগ্রস্থদের পর্যাপ্ত জননিরাপত্তাসহ পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে।
  • বাঙালীদের ভুমিতে উপজাতি বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলারদের আগমন বন্ধ করতে হবে।
  • বাঙালীদের ভুমিতে যেসব উপজাতি বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলার ইতোমধ্যে বসতি গড়েছে তাদের অবিলম্বে ফিরিয়ে নিতে হবে।
  • জাতি বিদ্বেষী পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ - নিপাত যাক! পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি ও ইউপিডিএফ - ধ্বংস হোক!
  • পাহাড়ে বাঙালী জনতার পুনর্বাসন বৃদ্ধি কর! আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার সমর্থন করুন!

(বিশেষ: দ্রষ্টব্য: এই লেখায় প্রকাশিত দৃষ্টিভঙ্গি হিল ব্লগারস অ্যান্ড অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ফোরামের নিজস্ব, আর লেখা বিষয়ক সমস্ত দায়ভারও তাদের।)

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]