সোমবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৬

লংগদু গণহত্যা, ১৯৭৯

ঘটনার ইতিহাসমিয়ানমার ও ভারতের মিজোরাম, আসাম, নাগাল্যান্ড, অরুনাচল, ত্রিপুরা থেকে বিতাড়িত হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে আসা উপজাতি Refugee বা শরণার্থী বা আশ্রয়প্রার্থী বা সেটেলার বা উদ্বাস্তু বা নতুন উন্নয়নশীল দেশে বাস করতে আসা বিদেশী বসতকার বা অনুপ্রবেশকারী বা বসতিস্থাপনকারী কর্তৃক পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালিদের মধ্যেকার বিরোধের প্রথম বিস্ফোরণ ঘটে ১৯৭৯ সালের ১৯ শে ডিসেম্বর লংগদু গণহত্যার মাধ্যমে। যা লংগদু গণহত্যা ১৯৭৯ নামে পরিচিত। গণহত্যা হলো একটি জাতি গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়কে নির্মূল করণ প্রক্রিয়া ৷ সেহেতু উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি বা সন্ত্রাসীরা পার্বত্য চট্টগ্রামে একচেটিয়া তাদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী নির্মূল করণের লক্ষ্যে পাহাড়ের বাঙ্গালীদের হত্যা করেছে৷ তারা মিয়ানমার ও ভারতের রিফিউজি বা অনুপ্রবেশকারী বা বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলার উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি। কথিত আছে যে, উগ্রবাদি উপজাতিরা ভারতের মিজোরাম প্রদেশ থেকে এসে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালীদের উপর হামলা চালায় দেখে তাদেরকে মিজো বলা হতো। আসলে তারা মিজো নয়, তারা হলো উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর সংগঠক ৩৮ হাজার বাঙ্গালীর হত্যাকারী খুনি সন্তু লারমার উগ্রবাদি জঙ্গি বাহিনী বা শান্তি বাহিনী বা গেরিলা বাহিনী। উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি বা সন্ত্রাসীরা নিরীহ পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালীদের আক্রমণ করা, তাদের হত্যা করা, অপহরণ ও গুম করা, তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া, তাদের সম্পত্তি লুঠপাট বা ঘর-বাড়ি লুটতরাজ করে সম্পূর্ন ভাবে পুড়িয়ে দেওয়া, তাদের গৃহহীন করার অসংখ্য নজির বাংলাদেশ আমলের বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি। এসবই এখানকার নিয়মিত ঘটনা। আবার কোনো কোনো সময় উগ্র উপজাতিরাই বিভিন্ন অজুহাত তৈরি করে। তারপর শুরু হয় এসব তাণ্ডবলীলা।

ঘটনার সূত্রপাত :
পার্বত্য চট্টগ্রামে চরমভাবে অবহেলিত, সরকারি সুযোগ- সুবিধা বঞ্চিত, নিপিড়িত, নির্যাতিত, অধিকার বঞ্চিত, বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়ের শিকার, নিরীহ ও নিরস্ত্র বাঙালীদের খুন করা, তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া, তাদের সম্পত্তি লুঠপাট করার জন্য উপজাতি জঙ্গিরা, যারা মিয়ানমার ও ভারতের রিফিউজি বা অনুপ্রবেশকারী বা বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলার উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর সংগঠক ৩৮ হাজার বাঙ্গালীর হত্যাকারী খুনি সন্তু লারমার উগ্রবাদি জঙ্গি বাহিনী বা শান্তি বাহিনী বা গেরিলা বাহিনী, উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি বা সন্ত্রাসীরা নিরীহ পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালীদের আক্রমণ করা, তাদের হত্যা করা, অপহরণ ও গুম করা, তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া, তাদের সম্পত্তি লুঠপাট বা ঘর-বাড়ি লুটতরাজ করে সম্পূর্ন ভাবে পুড়িয়ে দেওয়া, তাদের গৃহহীন করার অসংখ্য নজির বাংলাদেশ আমলের বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি। এসবই এখানকার নিয়মিত ঘটনা। আবার কোনো কোনো সময় উগ্র উপজাতিরাই বিভিন্ন অজুহাত তৈরি করে। তারপর শুরু হয় এসব তাণ্ডবলীলা।

ঘটনার পর্যালোচনা :

গণহত্যার তারিখ, সময় ও ঘটনাস্থল :
রাঙ্গামাটি জেলার লংগদু উপজেলা সদর ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় ১৯৭৯ সালের ১৯ শে ডিসেম্বর দিবাগত রাত আনুমানিক ২টা থেকে পরদিন সকাল ৭টা পর্যন্ত সময়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের বসবাসরত ঘুমন্ত বাঙালীদের উপর এ হত্যা কান্ড ঘটানো হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাসে লংগদু গণহত্যাটি প্রথম কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে পরিচিত।

উপজাতি রিফিউজি বা অনুপ্রবেশকারী বা বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলারদের কর্মকান্ড : পার্বত্য চট্টগ্রামে চরমভাবে অবহেলিত, সরকারি সুযোগ- সুবিধা বঞ্চিত, নিপিড়িত, নির্যাতিত, অধিকার বঞ্চিত, বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়ের শিকার, নিরীহ ও নিরস্ত্র বাঙালীদের খুন করা, তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া, তাদের সম্পত্তি লুঠপাট করার জন্য উপজাতি জঙ্গিরা, যারা মিয়ানমার ও ভারতের রিফিউজি বা অনুপ্রবেশকারী বা বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলার উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর সংগঠক ৩৮ হাজার বাঙ্গালীর হত্যাকারী খুনি সন্তু লারমার উগ্রবাদি জঙ্গি বাহিনী বা শান্তি বাহিনী বা গেরিলা বাহিনী, উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি বা সন্ত্রাসীরা নিরীহ পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালীদের আক্রমণ করা, তাদের হত্যা করা, অপহরণ ও গুম করা, তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া, তাদের সম্পত্তি লুঠপাট বা ঘর-বাড়ি লুটতরাজ করে সম্পূর্ন ভাবে পুড়িয়ে দেওয়া, তাদের গৃহহীন করার অসংখ্য নজির বাংলাদেশ আমলের বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি। এসবই এখানকার নিয়মিত ঘটনা। আবার কোনো কোনো সময় উগ্র উপজাতিরাই বিভিন্ন অজুহাত তৈরি করে। তারপর শুরু হয় এসব তাণ্ডবলীলা। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭৯ সালের ১৯ শে ডিসেম্বর লংগদুর বাঙ্গালীদের প্রত্যেকটি গ্রামে অগ্নি সংযোগ সহ লুটতরাজ, সামনে বাঙ্গালী যাকে পেয়েছে তাকেই হত্যা করেছে, বাঙ্গালী নারীদের গণধর্ষণ ও পরে হত্যা, নরকীয়তা সৃষ্টি করেছিলো।

ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা:
১৯৭৯ সালের ১৯ শে ডিসেম্বর লংগদু গণহত্যাটি ঘটনার মাধ্যমে কয়েক ঘন্টা সময়ের ব্যবধানে ৩২০ জনের অধিক নারী, শিশু, আবাল বৃদ্ধ বনিতা নিরস্ত্র নিরীহ বাঙ্গালীকে হত্যা করে, অধিকাংশ লাশগুলোকে গুম করা হয়েছে এবং আহত করা হয়েছে আরও ৭৫০ জনের অধিক, অপহরণ করা হয়েছে আরো শত শত বাঙ্গালীকে। ২০৪টি বাড়ি লুটতরাজ করে সম্পূর্ন ভাবে পুড়িয়ে দেয়া হয়। গৃহহীন হয়েছেন প্রায় শহস্রাধীক পরিবার।

প্রত্যক্ষদর্শীদের স্বাক্ষাতকার :
১৯৭৯ সালের ১৯ শে ডিসেম্বর লংগদুতে যে গণহত্যা হয়েছিল প্রাণে বেঁচে যাওয়া কযেকজনের কাছ থেকে ঘটনার বর্ণনা শুনলে গা শিউরে উঠে। যাকে যখন যেভাবে পেয়েছে সেখানে হত্যা করেছিল। মায়ের কোল থেকে ছিনিয়ে নিয়ে হত্যা করা হয় নিস্পাপ শিশু আর শিশুটির মাকে করেছিল ধর্ষণ। এভাবে কত নিরপরাধ বাঙালী হত্যা করেছিল তার প্রকৃত হিসাব এখনো পায়নি। কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী কিছু মিয়ানমার ও ভারতের রিফিউজি বা অনুপ্রবেশকারী বা বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলার উগ্র উপজাতি জঙ্গিদের সনাক্ত করেছিল। যারা বাঙ্গালীদের ঘরে অগ্নি সংযোগ সহ লুটতরাজ করেছে, হত্যা করেছে, বাঙ্গালী নারীদের গণধর্ষণ ও ধর্ষণের পরে হত্যা করে নরকীয়তার সৃষ্টি করেছিলো।

পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ :
পার্বত্য চট্টগ্রামে চরমভাবে অবহেলিত, সরকারি সুযোগ- সুবিধা বঞ্চিত, নিপিড়িত, নির্যাতিত, অধিকার বঞ্চিত, বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়ের শিকার, নিরীহ ও নিরস্ত্র বাঙালীদের খুন করা, তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া, তাদের সম্পত্তি লুঠপাট করার জন্য উপজাতি জঙ্গিরা, যারা মিয়ানমার ও ভারতের রিফিউজি বা অনুপ্রবেশকারী বা বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলার উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর সংগঠক ৩৮ হাজার বাঙ্গালীর হত্যাকারী খুনি সন্তু লারমার উগ্রবাদি জঙ্গি বাহিনী বা শান্তি বাহিনী বা গেরিলা বাহিনী, উগ্রবাদি উপজাতি জঙ্গি বা সন্ত্রাসীরা নিরীহ পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালীদের তৎকালীন সরকার বাঙ্গালীদেকে স্ব- বসতভিটা, বাগান বাগিচা থেকে তুলে এনে গুচ্ছগ্রাম নামক বন্দী শিবিরে নিয়ে আসেন। সেই খানেও হামলা থামেনি। চুতর্দিকে নিরাপত্তা বেষ্টনী সৃষ্টি করে ছোট্ট গুচ্ছগ্রামে সরকার পরিবার প্রতি একটি ২০ ফুট বাই ২০ ফুট বন্দী কুটিরের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে শুরু হয় গুচ্ছগ্রাম বাসীদের জীবন-জীবিকা। এতে বাঙ্গালীরা নিরাপত্তা পেলেও তাদের বসত ভিটা ও চাষের জমি হারাতে হয়। সেই আশির দশকের শেষভাগ থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত বাঙ্গালীরা আর তাদের সেই বসত ভিটা, বাগান বাগিচা ও আবাদী জমি ফেরত পায়নি। শান্তি বাহিনীর অব্যাহত হুমকির মুখে সেসব গ্রামের উপজাতীয় বাসিন্দাদের একটি বড় অংশ শরণার্থী হয়ে ভারতে যেতে বাধ্য হয়। যারা ভারতে যেতে রাজি হয়নি তাদের পার্শবর্তী বাঙ্গালী গ্রামগুলোতে শান্তি বাহিনী এমনভাবে হামলা করে যাতে বাঙ্গালীরা পাল্টা আঘাত দিয়ে পাহাড়ি গ্রামগুলোতে হামলা চালাতে বাধ্য হয়। এভাবেই শান্তি বাহিনী নিরীহ পাহাড়িদের ভারতে শরণার্থী হতে বাধ্য করে।

গণহত্যায় সুপারিশসমূহ বা কার্যকরি পদক্ষেপ :
সংবাদ সম্মেলনে তারা যে সকল সুপারিশ করেছিলেন, সে সকল সুপারিশ আমলে নিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে হবে:
  • লংগদু’র ১৯ শে ডিসেম্বর ১৯৭৯ ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও ঘাতকদের শাস্তির দাবী।  
  • ক্ষতিগ্রস্থদের পর্যাপ্ত জননিরাপত্তাসহ পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে।
  • বসবাসরত বাঙালীদের ভুমিতে উপজাতি রিফিউজি বা অনুপ্রবেশকারী বা বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলারদের আগমন বন্ধ করতে হবে। 
  • বসবাসরত বাঙালীদের ভুমিতে যেসব উপজাতি বসতিস্থাপনকারী বা সেটেলার ইতোমধ্যে বসতি গড়েছে তাদের অবিলম্বে ফিরিয়ে নিতে হবে।   
  • পর্যাপ্ত সেনাক্যাম্প স্থাপন করা।  
পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠীদের আহবান :
  • গণহত্যাকারীদের উৎখাতে এগিয়ে আসুন!
  • গণহত্যাকারীদে উৎখাতের জন্য সকল পাহাড়ী বাঙালী জনতা সোচ্চার হোন।
  • জাতি বিদ্বেষী পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ - নিপাত যাক! পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি ও ইউপিডিএফ - ধ্বংস হোক!
  • পাহাড়ে বসবাসরত বাঙালী জনতার পুনর্বাসন বৃদ্ধি কর! আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার সমর্থন করুন!
  • উপজাতি নিরীহ পাহাড়ী জনতা আমাদের শত্রু নয়, শত্রু তাদের নিপীড়ক জাতি বিদ্বেষী পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি, ইউপিডিএফ ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ।
গণহত্যার শেষ কথা :
যারা ঘর বাড়ি লুট করে আজ সেই সব সম্পত্তি নিয়ে সচ্চল ভাবে জীবন চালিয়ে যাচ্ছে। তারা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আবার তাদের কেউ কেউ সরকারি, আধা-সরকারি চাকুরিতে বর্তমানে নিযুক্ত রয়েছে। যারা সংগঠনে জড়িয়ে বিভিন্ন সন্ত্রাসী কাজে লিপ্ত হয়ে জবর দখল করে নিয়ে যাচ্ছে বাঙালীদের পূর্ব পুরুষের ভিটে মাটি। তিন পার্বত্য জেলায় চলছে ঐসব সন্ত্রাসী কার্যকলাপ। আর গণহত্যার পৃষ্টপোষকতায় যারা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে জড়িত তাদের আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া বর্তমান সরকারের নৈতিক দায়িত্ব।

(বিশেষ: দ্রষ্টব্য: এই লেখায় প্রকাশিত দৃষ্টিভঙ্গি হিল ব্লগারস অ্যান্ড অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ফোরামের নিজস্ব, আর লেখা বিষয়ক সমস্ত দায়ভারও তাদের।)

তথ্যসুত্র :

 
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]