সোমবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৭

পাহাড়ে বাঙালির জীবন কথন

পাহাড়ে উপজাতি সন্ত্রাসি সংগঠন সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)-এর চাঁদাবাজি। শান্তিচুক্তি সম্পাদনের পরও উপজাতিদের অন্তত ৩টা উগ্র সন্ত্রাসি সংগঠন তার বিরোধিতা করছে অব্যাহত ভাবে। প্রধানত চাকমা তরুণদের নিয়ে গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) নামক সন্ত্রাসি সংঠনের চাঁদাবাজিতে অতীষ্ঠ ৩-পাহাড়ি জেলার বাঙালিরা। কেবল চাঁদিবাজি নয়, ওখানে বসবাসরত বাঙালিরা কে কি কাজ করবে বা করবেনা, কে কোন জমিতে যেতে পারবে বা পারবেনা, তাও নির্ধারণ করে দেয় এই উপজাতীয় পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) বাহিনি। ভিডিওটি দেখলে বাঙালির কান্না দেখা যাবে পাহাড়ে। চাঁদা না দেয়ার কারণে বাঙালি মোটর সাইকেল চালক রতনকে গুম করেছে এই পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) বাহিনি। এ অত্যাচারের বিরুদ্ধে কখনো চাকমারা কোন কথা বলেনি কোনদিন। কেবল আমাদের সেনাদের কুৎসা আর অত্যাচারের কথা শুনবেন তাদের মুখে।

এদের অত্যাচারের কথা কখনো শুনবেন না উপজাতির "চাকমা" জনগোষ্ঠীর কথাতে। যখনই এদের বিরুদ্ধে অভিযান চালায় আমাদের সেনাবাহিনি, তখনই আমাদের সেনাদের বিরুদ্ধে গালি-গালাজ, হুক্ক-হুয়া রব, সেনা প্রত্যাহারের দাবী তুলছে এ সন্ত্রাসি চাকমা জনগোষ্ঠী। প্রকারান্তরে ৯৯% চাকমার মদতেই চলছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) নামক বাংলাদেশ বিরোধী সন্ত্রাসি সংগঠন। সাজেক যাওয়ার পথে অনেক জনপথে এদের পোস্টার নজরে পড়বে আপনার, যাতে বাঙালি, আমাদের সেনা ও উন্নয়নের বিপক্ষে বিষোদগার করা হয়েছে।

কেবল সাধারণ চাকমা নয়, সম্মানিত এমপি উচাতন তালুকদার এদের ব্যাপারে কি বলছে শুনুন (ভিডিওতে) । সাংসদের বক্তব্য "লোকজন না খেয়ে থাকতে পারেনা, বিকল্প পথে আয় উপার্জন করতে হবে"! বাহ চমৎকার বিকল্প আয় উপার্জনই বটে।

অনেক সচেতন মানুষ বিষয়টা জানেন না যে, পাহাড়ে সমতল থেকে যাওয়া দরিদ্র ভূমিহীন বাঙালিরা কত কষ্টে যাপন করছে তাদের জীবন। সরকার কর্তৃক ভূমিহীন বাঙালি পরিবারের নামে বরাদ্দকৃত ৩/৪ একর খাস জমিতে যেতে পারেনা অনেক বাঙালি পরিবার এসব উপজাতি চাকমা সন্ত্রাসিদের কারণে। কারণ তারা ঐ খাস জমিকে বলছে তাদের জমি। কারণ বাঙালিরা যাওয়ার আগে বিনা মালিকানায়, বিনা কাগজ পত্রে এতোদিন তারা ভোগ করতো ঐসব পাহাড়। একেক জনে একেকটা পাহাড়ে জুম চাষ করে তা আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে আবার চলে যেতো আরেক পাহাড়ে। ঘনবসতির এ বাংলাদেশে তা কি চিরকাল থাকবে? বিষয়টা অনুধাবন করতে হবে সকল মানবিক মানুষকে। কারণ বেঁচে থাকার অধিকার সকল দরিদ্র মানুষের অধিকার থাকবে, হোক সে বাঙালি কিংবা উপজাতি। কারণ এ বাংলাদেশটা সবার। আর এদেশের সকল জমির মালিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র! জমির সমবন্টণ করেই সবার অধিকার নিশ্চিত করা যাবে।

লিখেছেন: ড. লজিক্যাল বাঙালি


পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]