পার্বত্য চট্টগ্রাম সম্পূর্ণ ভাবে বর্তমান বাংলাদেশের ওপর নির্ভরশীল ছিল, আসামের সাথে তার কোনো যোগাযোগ ছিল না তাই পার্বত্য চট্টগ্রাম অমুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও সেই সময় পূর্ব বাংলা ও পাকিস্তান অংশ হয়, সেই দেশভাগের সময় পরগানা, মলদা, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, দিনাজপুর সম্পূর্ণ মুসলিম বাঙালি সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়েও ভারতের অন্তর্ভূত হয়। এগুলো কালো কাজ হয় নি? তখন যদি পরগানা,মালদা,মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, উত্তর দিনাজপুর, করিমগঞ্জ, কাছাড়, ধূবড়ি জেলা আমাদের অংশ হত আর পার্বত্য চট্টগ্রাম ভারতের হত তাহলে আখের লাভ তখন আমাদের তথা বর্তমান বাংলাদেশরই হত, তাছাড়া তখন কথা ছিল বাংলা ভেঙে পূর্ব ও পশ্চিম বাংলা হবে, কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামের সাথে পশ্চিম বাংলার সংযোগ ছিল না। আসলে ভারত আজও পার্বত্য চট্টগ্রাম কে নিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখে, তাই তারা নিত্য নতুন ষড়যন্ত্র করে, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর শান্তিবাহিনী গঠন করে ভারত চেয়েছিলো পার্বত্য চট্টগ্রাম দখল নিতে, আজও ভারত সেই ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]