উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক কাউখালীতে অসহায় বাঙালী ভুক্তভোগী পরিবারটির শেষ সম্বল ফিরিয়ে দিতে সাহায্য করুণ। পরিবারটি খোলা অাকাশের নিছে অাজ অনেকদিন যাবৎ! উপজাতি প্রভাবশালীর কাছে নতজানু সবাই। রাঙ্গামাটির সাংবাদিক মহল যথেষ্ট সাহায্য করেছে পরিবারটির পাশে থাকার। তবে তার মাঝে একজন অসাধারণ সাংবাদিক সাহায্য করেছে অামাদের সবকিছুতে। কোন কিছুতে কাজ হয়নি! প্রথম অালো পত্রিকার উপজাতীয় সাংবাদিক হরি কিশোর চাকমা ৮"-১২" পরিমাণ রঙ্গিন ছবি যুক্ত সংবাদ প্রকাশ করে পর্যন্ত প্রশাসনের টনক নড়াতে পারেননি। অবৈধ ভাবে পাহাড় কেটে পুরা কাউখালী উপজেলার ৪ নং কলমপতি ইউনিয়নের অাদর্শ গ্রাম গাড়িছড়ার মূখ এলাকা সমতল ভূমি করে ফেলেছেন প্রভাবশালী মহল। ৪৫ বছর বসবাস করে অাসা বসতভিটার ঘরটি সম্পূর্ণ রুপে ভেঙ্গে দিয়েছেন সন্ত্রাসীরা।
সেনাবাহিনী, সাংবাদিক মিলে পাহাড়কাটার স্কেলেটার অাটক করেছে, ইউএন'ও প্রশাসন ঘঠনার স্থানে ফোন করার পরেও না অাসাতে বাধ্য হয়ে অাটককৃত স্কেলেটর ছেড়ে দিতে হয়েছে। বর্তমানে ৪৫ বছর বসবাস করা পরিবারটির বসতভিটা নিয়ে সৃষ্ট জামেলা ইউএন'ও কাছেও ঝুলে অাছে অাজ অনেকদিন। পরিবারটি অনেক অসহায় সবকিছু হারিয়ে খোলা অাকাশের নিছে অাশ্রয় নিয়েছে! প্রভাবশালী ব্যক্তি ও রাজনীতি নেতা জনপ্রতিনিধি এবং প্রশাসনের চাপ প্রয়োগের কারণে! ইটভাটার মাটির জন্য একটি অসহায় পরিবারকে উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত প্রভাবশালী মহল! পরিবাররটির উপর একাদিক বার সশস্ত্র হামলা হয়, কাউখালী থানায় নরমাল ধারায় একটি মামলা হয় বহু চাপের কারণে। মামলা করতে যাওয়া ভুক্তভোগী পরিবারকে থানার কাস্টরীতে অাটক রাখে পুলিশ। পরে মিডিয়া ও গোয়েন্দা সংস্থার চাপের কারণে ছেড়ে দিতে বাধ্যহয়। কোন রকমে চাপের কারণে বাদী থেকে নরমাল ধারায় একটি মামলা রুজু করে পুলিশ দ্বায়ভার শেষ করে। কিছুদিন অাগেও ভুক্তভোগী পরিবারের বড় ছেলে অাকতারজাম্মান এর উপর সন্ত্রাসী হামলা হয়।
পরিশেষে রাঙামাটি হাসপাতালে ৬দিন ভর্তি ছিলো, কেউ সাহায্যে এগিয়ে অাসেনি। থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে পুলিশ মামলা গ্রহণ না করে কোন রকমে একটি জিডি নেয়। দীর্ঘদিন থেকে ভুক্তভোগী পরিবারটি অামাদের কাছে সাহায্য ও উপরোক্ত ঘঠনা থেকে মুক্তি এবং কোন রকম বসতভিটায় ঘর নির্মাণ করে বাঁচার মতো পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার সাহায্য চেয়ে অাসছেন! ছোট ছোট বাচ্চা নিয়ে পরিবারটি খোলা অাকাশের নিছে অবস্থান অনেকদিন। ভেঙ্গে দেওয়া ঘর নির্মাণ করতে চেষ্টা করলে পুলিশ নিষেধাজ্ঞা জারি অাছে বলে কাজ বন্ধ করে দেয়। জায়গাটির প্রকৃত মালিক একজন হিন্দু। এলাকা বাসির কথা অনুযায়ী হিন্দু মালিক ৪৫ বছর অাগে ভুক্তভোগী পরিবারকে থাকতে দেয়। হিন্দু মালীকের অনুউপস্থিতির সুযোগে দুই নাম্বারি করে জায়গার কাগজ পত্র তৈরি করে প্রভাবশালী মহল। যাহা অাজও রেজিস্ট্রেশন হয়নি। এই পরিবারটির জন্য লড়াই করতে গিয়ে ক্যারিয়ারটি বাধাগ্রস্তর দিকে ঝুঁকে যায় অামাদের! শত চেষ্টা করেছি পরিবারটির শেষ সম্বল ফিরিয়ে দিতে।