পার্বত্য চট্টগ্রামে সাম্প্রদায়িক অপশক্তিদের জিইয়ে রাখতে প্রধান সহায়ক হিসেবে কাজ করছে ইউএনডিপি। ২০০৩ সাল হতে পাহাড়ের উন্নয়ন সহায়তার আড়ালে উপজাতীয় সসস্ত্র গ্রুপদের শক্তিশালী করা এবং সাধারন উপজাতিদের খৃষ্টান ধর্মে মাইগ্রেট করা ছাড়া দৃশ্যমান কোন উন্নয়ন তারা দেখাতে সক্ষম হয়নি। গত রবিবার আবারও তাদেরকে পাহাড়ে রাষ্ট্রবিরোধী কাজের জন্য ৫ বছরের লাইসেন্স দেওয়া হলো। এবার পার্বত্য চট্টগ্রামের (এসআইডি-সিএইচটি) সমন্বিত উন্নয়ন শক্তিশালী করণ নামে এই প্রকল্পে ৩১ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করা হয়েছে। তাদের দাবি অনুযায়ী ২০০৩ সাল থেকে সিএইচডিএফের আওতায় পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত ও দরিদ্র এলাকায় তাদের উপস্থিতি রয়েছে। প্রথম পর্যায়ের এই প্রকল্প ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ডেনমার্ক, নরওয়ে, সুইডেন, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, কেয়ারসহ বিভিন্ন দাতা সংস্থার সহায়তায় বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এবং এতে ব্যয় করা হয়েছে ১৫৫.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
প্রশ্ন হলো, তাদের ব্যয়িত অর্থ কি সাধারন জনগন অর্থাৎ প্রান্তিক ভোক্তাভোগী পেয়েছে? জেএসএস সন্ত্রাসীদের আদলে জেএসএস পরিবারের সদস্য ছাড়া ইউএনডিপি বিগত বছরগুলোতে পাহাড়ে সাধারন মানুষের উন্নয়ন করেনি। পার্বত্য মোট জনসংখ্যার প্রায় ৫২% হলেন বাঙ্গালী। যাদের অধিকাংশই দারিদ্র সীমার নীচে বসবাস করছে। দারিদ্রতার পাশাপাশি নিরক্ষরতা যাদের নিত্য সঙ্গী। বিগত বছর গুলোতে ইউএনডিপির এই সমস্ত প্রকৃত সুবিধা বঞ্চিত অসহায় মানুষগুলোর অবস্থার উন্নয়নে কাজের হার শূন্য। অর্থাৎ জেএসএস সদস্যের উন্নয়ন ছাড়া ইউএনডিপি পার্বত্য সাধারন মানুষের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি।
তাই বলছি পাহাড়ের উন্নয়নের নামে ইউএনডিপির সকল কার্যক্রম স্থগিত করা উচিত, যতক্ষণ পর্যন্ত পাহাড়ে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি নির্মূল না হয়।
প্রশ্ন হলো, তাদের ব্যয়িত অর্থ কি সাধারন জনগন অর্থাৎ প্রান্তিক ভোক্তাভোগী পেয়েছে? জেএসএস সন্ত্রাসীদের আদলে জেএসএস পরিবারের সদস্য ছাড়া ইউএনডিপি বিগত বছরগুলোতে পাহাড়ে সাধারন মানুষের উন্নয়ন করেনি। পার্বত্য মোট জনসংখ্যার প্রায় ৫২% হলেন বাঙ্গালী। যাদের অধিকাংশই দারিদ্র সীমার নীচে বসবাস করছে। দারিদ্রতার পাশাপাশি নিরক্ষরতা যাদের নিত্য সঙ্গী। বিগত বছর গুলোতে ইউএনডিপির এই সমস্ত প্রকৃত সুবিধা বঞ্চিত অসহায় মানুষগুলোর অবস্থার উন্নয়নে কাজের হার শূন্য। অর্থাৎ জেএসএস সদস্যের উন্নয়ন ছাড়া ইউএনডিপি পার্বত্য সাধারন মানুষের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি।
তাই বলছি পাহাড়ের উন্নয়নের নামে ইউএনডিপির সকল কার্যক্রম স্থগিত করা উচিত, যতক্ষণ পর্যন্ত পাহাড়ে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি নির্মূল না হয়।