১৯০০ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসন বিধিমালার ৩৪ বিধি অনুযায়ী পার্বত্য জেলায় ভূমি ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হচ্ছে।৩৪ নম্বর ধারা অনুযায়ী, যে কোনো ধরনের জমি বন্ধক, ক্রয়-বিক্রয়, পরিবর্তন এবং অধিগ্রহণ জেলা প্রশাসকের এখতিয়ার ভুক্ত। যার অর্থ হচ্ছে জেলা প্রশাসকই হচ্ছে জমির প্রকৃত মালিক। আবার পার্বত্য শান্তি চুক্তির ধারা ২৬ এবং পার্বত্য জেলা পরিষদ আইনের ৬৪ নম্বর ধারা বলা হয়েছে, আপাততঃ বলবৎ অন্য কোন আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, পার্বত্য জেলার এলাকাধীন বন্দোবস্তযোগ্য খাসজমিসহ কোন জায়গা-জমি পরিষদের পূর্বানুমোদন ব্যতিরেকে ইজারা প্রদানসহ বন্দোবস্ত, ক্রয়, বিক্রয় ও হস্তান্তর করা যাইবে না।ভূমি ইস্যু নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ি, বাঙ্গালীদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। তাই রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন, ১৯৮৯ জানার আগ্রহ পার্বত্যবাসী তথা দেশের বিপুল সংখ্যক নাগরিকের। এই রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন ১৯৮৯ নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠীর স্পেশাল রিপোর্ট- ”কি আছে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইনে”
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক
বাঙ্গালী গণহত্যা
সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে
গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য
চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার
কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা
নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস
ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম
সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির
সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]