রাঙামাটি জেলার জুরাছড়ি উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রূপ কুমার চাকমা বলেন, শান্তি চুক্তি হয়েছে, সন্তু লারমার নেতৃত্বে অস্ত্র জমা দেয়া হয়েছে তাহলে পাহাড়ে এতে অবৈধ অস্ত্র এলো কোথা থেকে? চুক্তির ফলে পাহাড়ী বাঙালী মিলে পার্বত্য চট্টগ্রামে আমরা সুখে শান্তি ঘুমাতে পারবো বলে, দুমুঠো ভাল খেতে পারবো বলে অনেক আশা করেছিলাম, কিন্তু তার কোন দেখা নেই। বরং তার বদলে পাহাড়ে সন্ত্রাসী তিনভাগে বিভক্ত হলো। পাহাড়ে সন্ত্রাস আরো বেড়ে গেলো। ইউপিডিএফ, জেএসএস ও সংস্কার পার্টির নামে। এই হলো পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি চুক্তির অবস্থা। বর্তমান সরকারকে জেএসএস অস্ত্র জমা দিয়েছে কিন্তু বর্তমানে পাহাড়ে অস্ত্রের ঝনঝনানি কোথায় কোথা থেকে এলো? আর প্রশাসন কি চোখে দেখে না? প্রশাসন কি দেখে না পাহাড়ে দিন দুপুরে চাদা বাজি হচ্ছে? অস্ত্র নিয়ে পাহাড়ে ঘুরাঘুরি করছে? তাদের ধরছে না কেন? রুপ কুমার চাকমা আরো বলেন, সরকার ৪৬ বছর পরে এসে যদি যুদ্ধাপরীধের বিচার করতে পারে, জঙ্গীদের সমূলে ধব্বংস করতে পারে তাহলে পার্বত্য এলাকায় সন্ত্রাস, চাদাবাজি বন্ধ করতে পারবে না কেন? যারা মানুষকে খুন করে তাদের বিচার করতে পারবে না কেন? পাহাড়ে কোন হত্যার বিচার হয় না কেন? এই পিঁপড়ার মত পাহাড়ী সন্ত্রসী গ্রুপকে সরকার কেন দমন করতে পারছে না? আমরা আর পাহাড়ে চাঁদাবাজি, গুম, হত্যা, অপহরণ চাই না। হতেই দিবো না, দিতে পারি না। পার্বত্য অঞ্চল বাংলাদেশের ভূখন্ড। সারা দেশে চাঁদা বাজি, গুম, হত্যা, অপহরণের বিচার হতে পারলে এই পার্বত্য অঞ্চলের বিচার হয় না কেন? পাহাড়ের মানুষ কি বাংলাদেশের নাগরিক নয়?
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]




