রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক থানার দেশের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র সাজেকের রুইলুই পাড়া পর্যটন কেন্দ্রে গতরাতে এক রহস্যময় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। রোববার ১৫ এপ্রিল দিবাগত রাত ২টার দিকে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডে পর্যটন স্পটের দুইটি কটেজ সম্পূর্ণ ভস্মিভূত এবং একটি কটেজ আংশিক ভস্মিভুত হয়েছে। এতে আনুমানিক দেড় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। ভস্মিভূত এই পর্যটক রিসোর্ট দুইটির নাম কাজালং গেস্ট হাউজ ও সাজেক বিলাস। এছাড়াও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত রিসোর্টটির নাম গরবা হোটেল। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, রোববার দিনগত রাত ২টার দিকে হঠাৎ করে রুইলুই পর্যটন পাড়া কেন্দ্রের কাজালং রেস্ট হাউজ থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এরপর আগুন ছড়িয়ে পড়ে পার্শ্ববতী সাজেক বিলাস ও গরবা রেস্ট হাউজে। উচ্চতার কারণে সাজেক পর্যটন রিসোর্টে প্রচণ্ড পানির সঙ্কট থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা কষ্টকর ছিলো। আগুনের খরব পেয়ে দিঘীনালা থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম ঘটনাস্থলে যায়। স্থানীয় জনগণ, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় দুইঘন্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানা যায়।
আগুনে রিসোর্ট দুটোতে থাকা পর্যটকদের কোনো ক্ষতি হয়নি। তাদের সকলে নিরাপদে বাইরে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন। কাজালং রিসোর্টের জ্বালানী কাঠ থেকে থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে সাজেক থানার ওসি নুরুল আনোয়ার দাবী করেছেন।
এদিকে দিঘীনালা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার মেহেদী হাসান বলেন,আমরা প্রথমত ধারণা করছি কাজালং গেস্ট হাউজ এর রান্নাঘর থেকে অথবা ধুমপানজনিত বিড়ি সিগারেটের আগুন থেকে এ ঘটনা ঘটতে পারে এবং ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট সহ স্থানীয় জনগণ পুলিশ বিজিবি সেনাবাহিনীর সহায়তায় দুই ঘন্টা ব্যাপি চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
তবে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের এই দাবী সঙ্গত কারণে স্থানীয়রা মানতে রাজী নন। তারা মনে করছেন, এতো রাতে সাজেকের কোনো রেস্ট হাউজে রান্না বা আগুন জ্বালানো থাকার কথা নয়।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগুনের পোড়া কাজালং গেস্ট হাউজের মালিক সাজেক উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও জেএসএস সংস্কারের কেন্দ্রীয় নেতা সুদর্শন চাকমা এবং সাজেক বিলাসের মালিক একই দলের সমর্থক জ্যোতি চাকমা।
গতরাতে রাঙামাটি- খাগড়াছড়ি সীমান্তে প্রতিপক্ষের গুলিতে ইউপিডিএফের দুই কর্মী নিহত হওয়ার প্রতিশোধ হিসাবে জেএসএস সংস্কারের মালিকানাধীন কাজালং রিসোর্টে আগুন লাগানো হয়ে থাকতে পারে বলে তারা ধারণা করছেন। স্থানীয় একাধিক সূত্র এ দাবীর সাথে ঐকমত্য পোষণ করলেও তারা প্রকাশ্যে বলতে রাজী নন।
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]