পার্বত্য বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দূর্গম পাহাড়ী জনপদ দোছড়ি ইউনিয়নের বাকঁখালী মৌজার ভাগিনা ঝিরি এলাকা থেকে দুই মাসের মাথায় আবারো এক বাঙালী তামাক চাষিকে অপহরণ করে ৪লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবী করার খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (১৮ এপ্রিল) ভোরে মৃত আব্দুল হক মিয়ার ছেলে সাইফুল ইসলাম (২০) কে তার নিজ বাড়ি থেকে অপহরণ করে নিয়ে যায় পাহাড়ী স্বশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। এ সময় তার পালক পিতা নুর আহাম্মদ অপহরণকারীদের কবল থেকে পালিয়ে রক্ষা পায়। স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার নুরুল ইসলাম ও পরিবার সূত্রে জানা যায় অপহৃত পরিবারের কাছ থেকে মোবাইলে ৪লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবী করেছে সন্ত্রাসীরা। স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, অপহৃত কৃষক পরিবারটি দীর্ঘ দিন ধরে ঐ এলাকায় বসবাস করে ধান ও তামকের চাষাবাদ করে আসছেন। বিগত কয়েক বছর ধরে সেখানে উপজাতী স্বশস্ত্র গোষ্ঠী তৎপরতা চালাচ্ছে এবং নিয়মিত চাঁদা দাবি করে আসছে। চাঁদা না দিলে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়। এছাড়াও বাঙ্গালী ডাকাতদলও সেখানে তৎপরতা চালাচ্ছে বলে জানা যায়। দৌছড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহজ্ব মোঃ হাবিবুল্লাহ সাংবাদিকদের কাছে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। অপহৃতদের উদ্ধারে প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী। সেই সাথে এলাকায় নিয়মিত সেনাবাহিনী ও পুলিশি টহল জোরদার করার দাবি জানান। অন্যথায় পাহাড়ি জনপদে আরো আইন শৃংখলার অবনতি হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন।
এদিকে অপহরণের খবর পেয়ে তাদের উদ্ধার পুলিশ ও বিজিবি অভিযানে নেমেছে। নইক্ষ্যংছড়ি থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ আলমগীর শেখ জানান উদ্ধারে তৎপরতা চালছে।
উল্লেখ্য, গত ২ মাস পূর্বেও একই এলাকা থেকে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের হাতে ৩ তামাক চাষী অপহরণের শিকার হয়েছিল। অপহরণের ৮ দিন পর জিম্মিদশা থেকে মুক্তিপণের বিনিময়ে ফিরে আসে রামু উপজেলার ওই তিন ব্যক্তি।
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]