বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০১৯

রুপন মারমা পাহাড়ের সবচেয়ে শিক্ষিত সন্ত্রাসী।

রুপন মারমা প্রকাশ (প্রু মারমা রাজু) পার্বত্য সন্ত্রাসীদের মধ্যেই সবচেয়ে শিক্ষিত সন্ত্রাসী। পার্বত্য যুব ফোরামের কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতা ও কেন্দ্রীয় তথ্য প্রচার সম্পাদক। বর্তমানে ইউপিডিএফ এর কাউখালী শাখার সংগঠক।পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনী, বাঙ্গালী ও রাষ্ট্র বিরোধী যত প্রোগ্রাম হয় সব প্রোগ্রামে স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহিত করে রাস্তায় নামানোর প্রধান ভুমিকা রাখে এই রুপন মারমা প্রকাশ প্রুু মারমা রাজু (৩৪)। রাঙ্গামাটি নানিয়ারচর বর্মা সহ ৬ হত্যাকান্ডের মামলার আসামী এই শীর্ষ সন্ত্রাসী৷ পার্বত্য বান্দরবান সদরের রোয়াদং পাড়া তার বাড়ি বলে জানা যায়। বর্তমানে কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া চৌধুরী পাড়া অবস্থান এই শীর্ষ সন্ত্রাসীর। রপন মারমা ১ হাজারেরও অধিক প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন করেছে সেনাবাহিনী ও বাঙ্গালীর বিরুদ্ধে। ঢাকা চট্টগ্রাম সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পক্ষে রাজপথ কাঁপানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ভাবে লড়াই করে যাচ্ছেন বলে এই জনপদের বিশ্বাস।

কাউখালী উপজেলায় ইউএন'ও অফিসের গেটে এসে সরকার প্রশাসনকে লাল কার্ড প্রদর্শনের কর্মসূচী বাস্তবায়নের কান্ডারী রুপন মারমা। সেনাবাহিনী ও বাঙ্গালী বিরোধী স্লোগানের জন্য রাজপথে তার ব্যাপক দাপট রয়েছে পার্বত্য জনপদে। এই সন্ত্রাসী ইউপিডিএফ এর মূল চালিকা শক্তি হিসেবে পার্টিতে ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। ইউপিডিএফ প্রধান প্রসিত বিকাশ খিসার বিশ্বস্ত হাতিয়ার হিসেবে পার্টিতে খুবই দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন সেই। কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া মারমা অধ্যুষিত এলাকায় রুপন মারমা নিয়ন্ত্রণ করেন। মারমা সম্প্রদায়ের এলাকা নিয়ন্ত্রণে রাখতে তার ভূমিকা অপরিসীম৷
কাউখালী পোয়াপাড়া হাই স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক ও বিএনপির সহ-সভাপতি কচুখালী গ্রামের অমরেন্দু রোয়াজার ঘনিষ্ঠ লোক রুপন মারমা। এমনটা একাধিক সূত্র জানিয়েছে। কাউখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের এক প্রভাশালী নেতা রুপন মারমা কে সাপোর্ট করে বলে জানা যায়। ২০০৮ সাল হইতে কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া, ফটিকছড়ি, ঘাগড়া, কলমপতি ইউনিয়নে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সেই।

ইউপিডিএফ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে সবচেয়ে শিক্ষিত নেতা রুপন মারমা। ইউপিডিএফ এর মধ্যেই মারমা সদস্যদের রুপন মারমার মাধ্যমে সংগঠনে আনেন বলে জানা যায়।

রুপন মারমার রাজপথের জনপ্রিয় স্লোগান... ১। সেনা সেটেলার নিপাত যাক। ২৷ সেনা সন্ত্রাসী রুখে দাঁড়াও। কাউখালী উপজেলা সদর, খাদ্য গুদাম গেট ও খেলোয়াড় সমিতির অফিস মাঠে একাধিক বিক্ষোভ সমাবেশে সেনাবাহিনী ও বাঙ্গালী বিরোধী স্লোগান দিয়েছে রুপন মারমা প্রকাশ (প্রু মারমা রাজু)


পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]