পাহাড়ি জনপদে আতঙ্কিত নাম বাবলু চাকমা, এই জনপদে জনসাধারন বাবলু চাকমা হতে মুক্তি চায়।পার্বত্য চুক্তি বিরোধী সশস্ত্র ইউপিডিএফ প্রসিত গ্রুপের শীর্ষ সন্ত্রাসী বাবলু চাকমার বর্তমান অবস্থান কাউখালী উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের লেভার পাড়া এলাকা। যিনি পার্বত্য চুক্তি বিরোধী সশস্ত্র ইউপিডিএফ প্রসিত গ্রুপের কাউখালী ইউনিটের পোস্ট পরিচালক। উক্ত অঞ্চলে খুন, গুম, চাঁদাবাজি, অপহরণ, ধর্ষণ, টেন্ডারবাজি, অস্ত্রবাজী সহ রাষ্ট্র বিরোধী বিভিন্ন অপরাধে বাবলু চাকমা জড়িত রয়েছে বলে একাধিক তথ্যমতে জানা যায়। সরেজমিনে কাউখালীর উপজেলার পানছড়ি, উল্টো রাঙ্গীপাড়া, শুকনাছড়ি, বর্মাছড়ি, নাভাঙ্গা, চৌধুরী পাড়া, চেলাছড়া, লেভার পাড়া, মইনপাড়া, কুজইছড়ি, বাদলছড়ি, পুরাতন পোয়াপাড়া, জনুমাছড়া ঘুরে দেখা যায় সাধারণ উপজাতীয়রা সন্ত্রাসী বাবলু চাকমার ভয়ে আতঙ্কে রয়েছে৷ বাবলু চাকমার নির্যাতন, নিপিড়ন দীর্ঘদিন থেকে কাউখালীর পাহাড়ি এলাকায় চলে আসছে। বাবলু চাকমা (৩৬) গংদের অস্ত্রের ও ধর্ষণ ভয়ে অনেক উপজাতীয় তরুণী এলাকা ছেড়ে ঢাকা চট্টগ্রাম আশ্রয় নিয়েছে৷ কেউ বাবলু চাকমার বিরুদ্ধে কথা বলতে সাহস পাচ্ছে না। উপরে উল্লেখিত এলাকা সমূহে স্থানীয় প্রশাসনের যাতায়াত না থাকায় বাবলু গংদের দাপটের কাছে নতজানু অত্র অঞ্চলের উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর নাগরিক। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এমন কয়েকজন অভিযোগ করে জানান, বাবলু চাকমা নারী লোভী, সুন্দরী মেয়েদের ভোগ করা তার অন্যতম কাজ। হিল উইমেন্স ফেডারেশনের কাউখালী উপজেলার সভাপতি জোনাকি চাকমার সঙ্গে জোরপূর্বক অনৈতিক কাজ করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এমন কি ইউপিডিএফ এর সহযোগী অঙ্গসংগঠন "হিল উইমেন্স ফেডারেশন' এর অনেক নেত্রী তার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ অভিযোগ করে সংগঠন ত্যাগ করে।
এমন কি ইউপিডিএফ এর সহযোগী অঙ্গসংগঠন "হিল উইমেন্স ফেডারেশন' এর অনেক নেত্রী তার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ অভিযোগ করে সংগঠন ত্যাগ করে।
অত্র জনপদের মানুষ অসহ্য ষন্ত্রনায় আছে। কিছু বলতে সাহস পাচ্ছে না। সবাই মুখ বন্ধ করে নীরবে মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছে বাবলু চাকমার ভয়ে। ব্যবসা বাণিজ্য, চাকরি জুমচাষ, কাঠ, বাঁশ সহ পাহাড়ে নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় সবকিছু থেকে বাবলু চাকমা চাঁদা আদায় করে থাকে। অভিযোগকারীদের মধ্যে রয়েছে মৌজা প্রদান হেডম্যান, কার্বারী, স্কুলের শিক্ষক সহ হিল উইমেন্স ফেডারেশনের এক নারী নেত্রী। আওয়ামীলীগের অনেক নেতাকর্মীদেরও হত্যার হুমকি দিয়েছে বাবলু চাকমা এমন অভিযোগ অহরহ রয়েছে৷
বাবলু চাকমা পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের রাঙ্গামাটি জেলার সাবেক সভাপতি। যার বাড়ি নানিয়ারচর উপজেলার বুড়িরঘাট ইউনিয়ন। ইউপিডিএফ এর কাউখালী উপজেলা ইউনিটের চেলাছড়া এরিয়ার সাবপোস্টের বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছে ৷ ভয়ংকর সন্ত্রাসী বাবলু চাকমার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে যে কোন মুহূর্তে বড়ধরণের ঘটনা ঘটতে পারে পাহাড়ি জনপদে৷
উল্লেখ্য যে, গত তিন-চার মাস পূর্বে বাবলু চাকমা চাঁদারদাবিতে কাউখালী কচুখালী-ঘিলাছড়ি-তালুকদার পাড়া সড়কে যাতায়াতরত সিএনজি অটোরিকশা চালক খোকন প্রকাশ (ঘিলাছড়ির খোকন) সহ বিভিন্ন গাড়ির ড্রাইভারদের মারধর করে এবং হত্যার হুমকি দেয়৷
রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি-বান্দরবান অঞ্চলের সবচেয়ে বড়ধরণের হত্যাকান্ডের নেতৃত্বদাতা ও বর্মা সহ ছয় হত্যাকান্ডে সশস্ত্রভাবে অংশ গ্রহনকারী বাবলু চাকমা। বর্মা হত্যায় নানিয়ারচর থানায় দায়েরকৃত মামলার আসামী। রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি বান্দরবান গিয়ে বিভিন্ন হামলার পরিকল্পনাকারী এই সেই বাবলু চাকমা।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি
সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]