সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৯

খাগড়াছড়িতে নবগঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের বিজয় দিবস উদযাপন

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে নবগঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ বিজয় দিবস উদযাপন করেছে। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সংগঠনের খাগড়াছড়ি জেলা শাখার নেতাকর্মীরা সকাল ৮টায় খাগড়াছড়ি জেলা সদরের সার্কিট হাউজ থেকে একটি শোভাযাত্রা বের করে। শোভাযাত্রাটি জেলা শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে এসে শেষ হয়। এরপর মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা, পুস্পমাল্য অর্পন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নাগরিক পরিষদের স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য সচিব ও ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এস এম মাসুম রানা, স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ লোকমান হোসাইন, মাটিরাঙ্গা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আনিছুজ্জামান ডালিম, মো: সাদ্দাম হোসেন, মহিলা পরিষদের নেত্রী সালমা আহম্মেদ মৌ।

এ সময় বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, ‘স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে ৩০ লক্ষ বীর শহীদ ও ২ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে পেয়েছি এ স্বাধীনতা। সুতরাং আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এগিয়ে যেতে হবে।

অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন মো: নয়ন, মো: কামরুল ইসলামসহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]