পার্বত্য ভূমি কমিশনের কার্যক্রম বন্ধ ও বাঙালি প্রতিনিধিত্ব বিষয়ে বান্দরবানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে বান্দরবান প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে মানববন্ধনে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের নেতারা বক্তব্য রাখেন। সংগঠনটির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী এবং বিভিন্ন শ্রেণি পেশার লোকজন এতে অংশ নেয়।মানবন্ধনে কাজী মুজিবুর রহমান বলেছেন- ভূমি কমিশন বাস্তবায়িত হলে পার্বত্য অঞ্চলে যুদ্ধের দামামা বেজে উঠবে। বাঙালি প্রতিনিধিত্ব না থাকায় পার্বত্য ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন পাহাড়ি বাঙালিদের মধ্যে ব্যাপক বিরোধ হানাহানি সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। যার কারণে আইনটি অসাংবিধানিক।
দেশের স্বার্বভৌমত্ত রক্ষায় অকার্যকর, অসাংবিধানিক আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাবেক এই নেতা আরও বলেন- এই আইনের ফলে পার্বত্যঞ্চলের বাঙালিসহ পাহাড়ের সংখ্যাগরিষ্ঠ বাসিন্দারা ভূমিহীন হয়ে পড়বে। এই অবস্থায় পার্বত্য চট্টগ্রামে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় অসাংবিধানিক ভূমি কমিশন বাতিলের আহ্বান জানান।
মানববন্ধনে অন্যান্য বক্তারা বলেন- পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙ্গালীদেরকে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে ভূমিহারা করার চক্রান্ত হচ্ছে, যে ভূমি কমিশন গঠন করা হয়েছে সেখানে তিন পার্বত্য জেলা থেকে বাঙালিদের পক্ষে কথা বলার জন্য কোন প্রতিনিধি রাখা হয়নি। উপজাতিদের থেকে নিয়ে তিন পার্বত্য জেলার তিনজন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হচ্ছে এই ভূমি কমিশনের সদস্য, তিন পার্বত্য জেলার তিনজন রাজা হচ্ছে ভূমি কমিশনের সদস্য, একজন আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের ভূমি কমিশনে বাঙালিদের কোন প্রতিনিধি রাখা হয়নি।
পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ ও অঙ্গসংগঠনের আয়োজনে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের নেতা কাজী নাছিরুল আলম, মোহাম্মদ আইয়ুব, নাছির উদ্দিন, মাওলানা আবুল কালাম, ক্যাপ্টেন অব: তারু মিয়া প্রমুখ।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]