সোমবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২০

চাঁদাবাজির মামলায় জেএসএস’র ৮ শীর্ষ নেতা জেলে



বান্দরবানে চাঁদাবাজির মামলায় পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠন জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) ৮ জন শীর্ষ নেতাকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানাগেছে, ২০১৬ সালে বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের একজন বাসিন্দার এবং বান্দরবান শহরের উজানী পাড়ার একজন বাসিন্দার এর দায়ের করা পৃথক দুটি চাঁদাবাজির মামলায় বান্দরবানের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট কামরুন নাহার আদালতে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিনের আবেদন করেন জনংহতি সমিতির নেতাকর্মীরা। আদালত উভয়পক্ষের বক্তব্য শুনে জামিন না মঞ্জুর করে চার্জশিট ভূক্ত ৮ আসামীকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আদালতের নির্দেশে পুলিশ সন্ধ্যায় আসামীদের জেলা কারাগারে প্রেরণ করেন।

এদিকে প্রথমজনের মামলার আসামি হলেন-জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য কেএসমং মারমা, কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক সম্পাদক ও আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য সাধুরাম ত্রিপুরা মিল্টন ও দলের কমী চাইহ্লা মারমা।

অপরদিকে দ্বিতীয়জনের মামলার আসামিরা হলেন-জেএসএস কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক জলিমং মারমা, জেলা সাধারণ সম্পাদক ক্যবামং মারমা, জেলা সদস্য শম্ভুনাথ তঞ্চঙ্গ্যা, সদর উপজেলা ভূমি বিষয়ক সম্পাদক মংপু মারমা এবং রোয়াংছড়ি উপজেলা নোয়াপতং ইউপি চেয়ারম্যান ও জেলা সদস্য অংথোয়াইচিং মারমা। 

জনসংহতি সমিতির জেলা সভাপতি উছোমং মারমা অভিযোগ করে বলেন, চাঁদাবাজি’সহ আরও কয়েকটি মামলায় এই ৮ জন আসামি আদালতে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিনের আবেদন করেছিলেন। কিন্তু আদালত জামিন আবেদন নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। উক্ত দুটি মামলায় আসামিরা হাই কোর্ট থেকে অন্তর্বতীকালীন জামিনে মুক্ত ছিলেন। 

আসামিদের আইনজীবী উবাথোয়াই মারমা বলেন, চাঁদাবাজির দুই মামলায় পুলিশের চার্জশিট দেওয়া পর্যন্ত আসামিদের অন্তবর্তীকালীন জামিনে ছিল। আদালতে পুলিশ রোববার চার্জশিট দাখিল করায় আসামীদের স্থায়ী জামিন আবেদন করলে আদালত আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল ইসলাম চৌধুরী।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]