রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৯

সন্ত্রাসীদের কোন আস্তানা বান্দরবানে হবে না:মন্ত্রী বীর বাহাদুর



সন্ত্রাসীদের কোন আস্তানা বান্দরবানে হবে না,হয় সন্ত্রাসীরা বান্দরবানে থাকবে আর না হলে বীর বাহাদুর থাকবে এমনটাই মন্তব্য করেছে পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।  শনিবার সকালে বান্দরবান সদর উপজেলা রাজবিলা উচ্চ বিদ্যালয়ের কাজ পরিদর্শন এবং বিদ্যালয়ের ভবনের বিভিন্ন কাজের শুভ উদ্বোধন শেষে এক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি এসব কথা বলেন।  এসময় মন্ত্রী আরো বলেন, পার্বত্য জেলা বান্দরবানের উন্নয়ন কেউ ব্যাহত করতে পারবে না, বীর বাহাদুর উন্নয়ন করে যাচ্ছে আগামীতে ও করে যাবে। এসময় তিনি আরো বলেন, কোন সন্ত্রাসীকে কেউ আশ্রয় দিবেন না। সন্ত্রাসীদের আমরা আর প্রশয় দেব না, হয় সন্ত্রাসীরা বান্দরবানে থাকবে, না হয় বীর বাহাদুর বান্দরবানে থেকে উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। 

এসময় তিনি বলেন, সন্ত্রাসীদের কারণে রাজবিলা আজ আতংকের জনপদে পরিণত হয়েছে ,বিভিন্ন জায়গার সন্ত্রাসীরা এখানে এসে জমায়েত হয়ে উন্নয়ন কাজে বাঁধা দিচ্ছে আর আমরা সাধারণ মানুষ কষ্ট ভোগ করছি। এসময় পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি কাউকে কোন চাঁদা না দিয়ে সুন্দরভাবে জীবনযাপন করার অুনরোধ করেন এবং সন্ত্রাসীদের কোন তথ্য থাকলে আইনশৃংখলা বাহিনীকে জানানোর জন্য আহবান করেন।

সকালে প্রথমেই বান্দরবান সদর উপজেলার রাজবিলা উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে প্রথমেই শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের বাস্তবায়নে প্রায় ১কোটি ৪৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে রাজবিলা উচ্চ বিদ্যালয় সমুহের উদ্ধমুখী সম্প্রসারণ কাজের উদ্বোধন করেন । এর পরে মন্ত্রী বীর বাহাদুর রাজবিলা ইউনিয়নের মুসলিম পাড়ায় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বাস্তবায়নে ৩০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে মুসলিম পাড়া মসজিদের শুভ উদ্বোধন করেন।

এসময় পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপির সাথে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: নোমান হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আলী হোসেন, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষীপদ দাশ, সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মো: ইয়াছির আরাফাত, রাজবিলা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উত্তম কুমার দাশ, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারি প্রকৌশলী মো: আমিনুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রাজু মং মার্মা, য়ইসা প্রু, রাজবিলা মৌজার হেডম্যান রুই অং প্রুসহ সরকারি ও বেসরকারি উর্ধতন কর্মকর্তা এবং এলাকাবাসীসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]