আট দিনের ব্যাবধানে বান্দরবানের রুমা উপজেলায় ফের সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযানে মরণ নেশা হেরোইন ও আফিমের উৎস পপি ক্ষেত ধ্বংস করা হয়। রুমা জোন (২৭ ইবি) এর ক্যাপ্টেন মো. আশিকুর রহমান জানান সেনাবাহিনী গোয়েন্দা সংস্থার গোপন তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার (১ ফেব্রুয়ারী) ভোর ৫টায় রুমা জোন (২৭ ইবি) সদর হতে লেফটেন্যান্ট মোঃ তানজিমুল ইসলাম এর নেতৃত্বে ১টি স্পেশাল টহল দল সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ উদ্যোগে , রুমা বাজার থেকে ৮ কিলোমিটার দক্ষিন- পশ্চিমে তংগ্রী পাড়া ও শৈরাতাং পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে আনুমানিক ১ একর জমির ৩ টি চাষকৃত পপি (আফিম) ক্ষেতের গাছ ধ্বংস এবং পুড়ে ফেলা হয়। সেনাবাহিনীর উপস্হিতি টের পেয়ে আফিম চাষিরা পালিয়ে যায়। ফলে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মোহাম্মদ গোলাম আকবর, পিএস সি, জোন কমান্ডার রুমা জোন জানান যে সেনাবাহিনী ও পুলিশের এ ধরনের যৌথ অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
উল্লেক্ষ্য গত ২৪ জানুয়ারী চট্টগ্রাম র্যাব ৭ ও ২৮ জানুয়ারী রুমা সেনা জোন কতৃক অনুরুপ পপি ক্ষেত ধ্বংস করা হয়েছিল।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]