দলীয় শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে বাঙালি ছাত্র পরিষদের খাগড়াছড়ি জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাঈন উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মাসুম রানা ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল দায়িত্ব থেকে বহিস্কার করা হয়েছে। একই সাথে সাংবাদিক সম্মেলনে প্রশাসনের অনুমতি না পাওয়ায় রবিবারের মহাসমাবেশ কর্মসূচী স্থগিত ঘোষণা করা হয়। শনিবার রাতে শহরের একটি হোটেলে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে তাদের বহিস্কারের কথা জানান,
পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক কমিটির চেয়ারম্যান আলকাছ আল মামুম ভূইয়া ও সাধারন সম্পাদক এয়াকুব আলী চৌধুরী। এসময় পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।সাংবাদিক সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, উল্লেখিত নেতৃবৃন্দ মহাসমাবেশে সহযোগিতা না করে উল্টো সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে হরতাল আহবানসহ জনমণে নানাভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। ইতিপূর্বেও উল্লেখিত ব্যক্তিবর্গ আরো বেশ কয়েকবার সংগঠনের শৃঙ্খলা বিরোধী কার্যকলাপে জড়িত হয়েছিল। পরবর্তীতে তাদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়।
প্রসঙ্গত, পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন ইস্যূতে পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের একাংশ আগামীকাল রবিবার (২১ মে) খাগড়াছড়িতে শাপলা চত্বরের মুক্ত মঞ্চে মহাসমাবেশ আহবান আহবান। এ সমাবেশের বিরোধীতা করে মাঈন উদ্দিন ও এস এম মাসুম রানার নেতৃত্বাধীন বাঙালি ছাত্রপরিষদ ইউপিডিএফ ও জেএসএসসহ আঞ্চলিক পাহাড়ি সংগঠন গুলোর অপহরণ, খুন, গুম, চাদাবাজির প্রতিবাদে ও অবৈধ অস্ত্র উদ্বারের দাবীতে একই দিন জেলায় সকাল-সন্ধ্যা হরতাল আহবান করলে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। ফলে প্রশাসন জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশংকায় সমাবেশে অনুমতি দেয়নি। খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তারেক মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান জানান, অনুমতি না থাকায় রবিবার কোন পক্ষকেই মাঠে নামতে দেওয়া হবে না।পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক কমিটির চেয়ারম্যান আলকাছ আল মামুম ভূইয়া ও সাধারন সম্পাদক এয়াকুব আলী চৌধুরী। এসময় পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।সাংবাদিক সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, উল্লেখিত নেতৃবৃন্দ মহাসমাবেশে সহযোগিতা না করে উল্টো সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে হরতাল আহবানসহ জনমণে নানাভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। ইতিপূর্বেও উল্লেখিত ব্যক্তিবর্গ আরো বেশ কয়েকবার সংগঠনের শৃঙ্খলা বিরোধী কার্যকলাপে জড়িত হয়েছিল। পরবর্তীতে তাদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি
সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]


