রোহিঙ্গাদের ত্রাণবাহী গাড়িতে হামলা চালিয়েছে বৌদ্ধরা। একদল বিক্ষুদ্ধ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিমদের সহায়তায় ত্রাণ সরবরাহকারী গাড়ি আটকে দেওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছুড়েছে। পুলিশ বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, ওই এলাকায় পাঠানো ত্রাণের গাড়ি প্রবেশে বাধা দেয় বিক্ষোভকারীরা। ওই ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। তবে পুলিশ আট বিক্ষোভকারীকে আটক করেছে। পুলিশ কর্মকর্তা ফিও ওয়েই খিয়াও জানিয়েছেন, রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিতওয়েতে রেড ক্রসের তরফ থেকে রোহিঙ্গাদের জন্য ওই ত্রাণ পাঠানো হয়েছিল। প্রায় ৩শ লোক ত্রাণবাহী একটি গাড়িতে পাথর, ককটেল ছুড়ে মারে। পুলিশ বিক্ষোভকারীদের প্রতিরোধ করেছে। ত্রাণবাহী ওই গাড়িতে পানির বোতল, কম্বল, মশারি, খাবার এবং অন্যান্য জিনিসপত্র ছিল। এগুলো নৌকায় করে রাখাইনের উত্তরাঞ্চলে পৌঁছানো হয়। গত মাসে সহিংসতা শুরু হওয়ার পর থেকে রাখাইনের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী তীব্র মানবিক সংকটে দিন কাটাচ্ছে। সেখানকার লাখ লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
ওই এলাকায় সেনাবাহিনীর অত্যাচার, নির্যাতন থেকে বাঁচতেই নিজেদের বাড়ি-ঘর থেকে পালিয়েছে রোহিঙ্গারা। তবে সেখানে এখনও বহু রোহিঙ্গা মুসলিম রয়েছেন। তারা তীব্র সংকটের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। রাখাইনের বৌদ্ধরা অভিযোগ করছেন, আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তা সংস্থাগুলো রোহিঙ্গাদের সমর্থন করছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]