মিয়ানমারের উস্কানিতে সাড়া দিলে রোহিঙ্গাদের মানবিক সংকটের বিষয়টি আড়াল হয়ে যেত বলে মন্তব্য করেছেন বিজিবির (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন। সোমবার বিকালে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যাং ইউনিয়নের দুর্গম উনচিপ্রাং এলাকায় অস্থায়ী রোহিঙ্গা বসতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘মিয়ানমারের হেলিকপ্টার আমাদের আকাশসীমা লংঘন করেছে, একটা দেশ এটা করতে পারে না, আমরা ধৈর্য্য ধরেছি, তবে আমরা সম্পূর্ণ প্রস্তুত আছি, সীমান্ত সুরক্ষার জন্য যা করা প্রয়োজন সব করা হবে, আমরা আক্রান্ত না হলে কোনো অ্যাকশনে যাব না।’ উস্কানিতে সাড়া দিলে অন্য আর একটি ফ্রন্ট খুলে যেত, আমরা সেদিকে যেতে চাইনি বলে উল্লেখ করেন আবুল হোসেন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের হার কিছুটা কমেছে, পরিস্থিতিও আস্তে আস্তে শান্ত হয়ে আসছে, তারা (মিয়ানমার) আমাদেরকে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে, আগামী নভেম্বরে তাদের সাথে আমাদের বৈঠক হতে পারে। মেজর জেনারেল আবুল হোসেন বলেন, রোহিঙ্গাদের ব্যবস্থাপনার ব্যাপারেও শৃঙ্খলা আসা শুরু হয়েছে, সেনাবাহিনী কাজ শুরু করেছে, তাদের জনবল ও লিডারশিপ দুইটাই আছে, খুব শিগগিরই সব কিছু শৃঙ্খলায় চলে আসবে।
তিনি আরো বলেন, বিজিবি তাদের মানবিক তৎপরতা অব্যাহত রাখবে, মানবিক কাজের জন্য বিজিবির বাড়তি সদস্য মোতায়ন করা হয়েছে, এখান থেকে রোহিঙ্গারা যাতে কোনদিকে যেতে না পারে সেজন্য বিজিবির পাশাপাশি পুলিশ ও র্যাবও কাজ করছে।
আবুল হোসেন জানান, উনচিপ্রাংয়ের এই বসতিসহ সব রোহিঙ্গাদের বালুখালীতে নিয়ে যাওয়া হবে, সেখানে সেনাবাহিনী কাজ শুরু করেছে, বালুখালী অনেক বড় জায়গা সেখানে সবার থাকার ব্যবস্থা করা হবে। এ সময় বিজিবির কক্সবাজার, টেকনাফ ও বান্দরবান আঞ্চলের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া বিজিবি প্রধান রোহিঙ্গাদের সাথে কথা বলেন এবং তাদের মাঝে ত্রাণ বিতরণও করেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]