বোমাং সার্কেল চীফ অং শৈ প্রু চৌধুরী নিজ কণ্ঠে স্বীকার করলেন তারা বাংলাদেশের আদিবাসী নন। তাদের পূর্বপুরুষ বার্মা থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে এসেছিল। বাংলাদেশের উপজাতীয় সম্প্রদায়ের সার্কেল চীফ অং শৈ প্রু চৌধুরীরা যখন নিজেদের আদি-নিবাস বার্মায় বলছে, তখন কোন স্বার্থে, কোন যৌক্তিকতায় বাংলাদেশের দালার মিডিয়াগুলো ও মানবাধিকারের মুখোশ পরা বাঙ্গালীরা তাদের আদিবাসী বলে দাবি করছে? বোমাং রাজাদের মধ্যে পঞ্চদশ সার্কেল চীফ ছিলেন অং শৈ প্রু চৌধুরী। তিনি মারা গেছেন ২০১২ সালে। রাজা অং শৈ প্রু চৌধুরী একসময় বাংলাদেশের খাদ্য প্রতিমন্ত্রীও ছিলেন। মৃত্যুর বছর দু'য়েক আগে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমার বয়স ৯৬। মজা করেই তখন বললেন, এখন আর আমি যুবক নই। আমি অসুস্থ বৃদ্ধ। কথা প্রসঙ্গে তিনি জানান, আসলে আমরা আদিবাসী নই। আমাদের পূর্ব পুরুষ বার্মা থেকে এখানে এসেছিল। তিনি আরও জানান, বার্মাতে ৪টা শাষণামল ছিল। বোমাং সার্কেল চীফদের অল্প বিস্তর ইতিহাস জানতে স্বল্পদৈর্ঘ্য এই ভিডিওটি দেখুন। নিজে জানুন, বার্মা হতে আগত বাংলাদেশে আস্রীত উপজাতীয় সম্প্রদায়কে তাদের আদি-নিবাস বার্মায় পৌঁছানোর সময়ের দাবি।
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]