২০১৬ সালের জুলাই মাসে এক ছেলে পার্বত্য অাঞ্চলিক সংগঠনে যুক্ত হয়ে বাঙ্গালী অান্দোলন করবে বলে প্রতিদিন কমপক্ষে শতাদিকবার কল করে বিরক্ত করতো অামি সোহেল রিগ্যান কে। রাতের ৩টা বাজে পর্যন্ত কল করে ডিস্টার্ব করতো। পরে রাঙ্গামাটির অামার একটি প্রোগ্রামে কাউখালী থেকে অামার পকেটের টাকায় দিয়ে নিয়ে গেলাম। প্রথম দিন রাজনৈতিতে গিয়ে কোর্টবিল্ডিং ড্রীমল্যান্ড হোটেলে প্রথমে গরু মাংস, পরে দেশি মুরগির মাংস, তার পরে তেলাপিয়া মাছ, অার শুটকির ভর্তা, মাছের ভর্তা দিয়ে ভাত অাড়াই প্লেইট মেরে দিলো। ৬০০ টাকা তার ভাতের বিল দিলাম। এর পর থেকে অামার পিছনে ঘুরাঘুরি করতো। অামার প্রায় প্রোগ্রামে অামার বহন খরচে অংশ গ্রহণ করতো। মোটামুটি অামাকে খু্ব সম্মান করতো ছেলেটা। কাউখালী উপজেলা কমিটির দায়িত্ব তাকে দেওয়ার জন্য সারাদিন অামার পেছন ভনভন করতো। পরে তাকে অামি অার তৌহিদ কাউখালী উপজেলার থানা কমিটির একটা বড় পদে দায়িত্ব দিয়ে ছিলাম। তাকে এলাকাতে পরিচিত করতে বিভিন্ন ভাবে নিজের শ্রম অার ৩ লাখ টাকা ব্যয় করলাম। মাঝে মাঝে তার বিভিন্ন কাজে টাকাও হাওলাত দিয়েছিলাম। এই সব টাকার ৬০% অনেক কষ্ট করে তার থেকে পণ্য ক্রয় করে অাদায় করেছি।
বাকী ৪০% অাদায় করতে পারিনি। আমার সাথে একসাথে যারা কাজ করতো তাদের সাথে অামি তাকে পরিচয় করে দিলাম। অাজ ৪ মাস আমার দুষ্কৃতিকারীদের সাথে হাত মিলিয়ে ফেসবুক সহ বিভিন্ন স্থানে অামার নামে অার তৌহিদের নামে ছেলেটা অপপ্রচার করে যাচ্ছে। সেই প্রায় প্রতিনিয়ত অামাদের মানসম্মান হানি করে চলছে। এলাকায় ভিতরে বাহিরে অামাদের নামে মিথ্যাচার, বানোয়াট উদ্দেশ্য প্রণীত প্রোগান্ডা ছড়িয়ে দিয়ে জনসমক্ষে অামাদের হেনেস্তা করে চলছে। এখন অামরা নিরুপায়। লোক লজ্জা অার বিভিন্ন কিছু বিবেচনা করে অামরা বরাবরি নীরর। ফেসবুক রীতিমতো স্ট্যাটাস দিয়ে অামাদের সংগঠন থেকে অামাদের বহিষ্কার করে যাচ্ছে।
অামাদের বিরুদ্ধে একটি মামলাও করিয়েছে দুষ্কৃতিকারী মারফত। অামরা নীরব থাকার প্রধান রহস্য হচ্ছে, এমন ছেলের সাথে অামাদের মতো ব্যক্তির যাইনা। এমন ছেলের সাথে অামাদের স্ট্যাটাস মিলে না। বর্তমানে অামার সংগঠনের বর্তমান মালিকদার ও বড় নেতা দাবিদার সেই। এমন ছেলে সেই যাকে তার মাতা-পিতা অামাদের বিরুদ্ধাচরণ করা থেকে দুরে থাকার অনুরোধ করার পরেও সেই সোজা হয়নি। স্বজন অাওয়ামীলীগ করে সেই ফাওয়ারে একের পর এক অপরাধ করে যাচ্ছে ছেলেটা গ্রামবাসী সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সিনিয়র নেতাদের সাথে। শুনলাম জাতীয় রাজনৈতিক দল থেকে তাকে বহিষ্কার ও করেছে। তিন সন্তানের জননী কে বিবাহ করে ১৬ দিন সংসার করে ছেড়ে দিয়েছেন।
তার বায়োডাটা জেনে ও চরিত্রহীনের বিভিন্ন অভিযোগের বিস্তারিত জেনে তার বিরুদ্ধে অাইনি ব্যবস্থা থেকে পিছু হটেছি অামরা। কারণ এই বিয়াপদ ছেলের জন্য অাইনগত ব্যবস্থা নিলে এলাকাবাসি হাসবে অামাদের নিয়ে। কারণ ছেলেটা ভাইরাস। লজ্জার কারণে কারো কাছে বিষয়টি শেয়ার করতে পারছিনা অামরা। অাজ ১৭ বছর পার্বত্য চট্টগ্রামে অাঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে অামি পরোক্ষভাবে জড়িত। মামলা হামলা জেনো নিত্যদিনের সঙ্গী। ইদানিং অামাদের নীরবতা নিয়ে বন্ধুমোহল থেকে শুরু করে প্রায় বিভিন্ন পেশাজীবীর ব্যক্তিরা অামাদের কাছে নীরবতা জবাব চাচ্ছে। কি সমস্যার কারণে অামাকে রাজপথে দেখা যাচ্ছে না বিভিন্ন প্রশ্ন তাদের!
শেয়ার না করা গোপন কথা গুলো শেয়ার করলাম। ভুল হলে ক্ষমা করবেন। নিজের বাঁশ নিজে কিনে নিলাম শতভাগ মনে হচ্ছে অামার?
লেখক: সোহেল রিগ্যান
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]