বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৮

উপজাতি সন্ত্রাসীদের সাথে না পারার কারণ বাঙ্গালী স্বঘোষিত পাতি নেতা গংরা

পার্বত্য চট্টগ্রামে বৈধ কমিটির সদস্য নয় এমন লোক নেতা হতে লাফালাফি করে। পার্বত্য রাজনীতিতে সুযোগ সন্ধানী  আগাছা, নির্লজ্জ বেশরম বেহায়া চোখে গন্ডারের চামড়া। এই ধরণের লোকের পেছনে একজনও নেই। উপজাতি সন্ত্রাসীদের দমন করতে না পারার কারণ একটি তা হচ্ছে আমাদের বাঙ্গালীরা যখন জোড়ালো আন্দোলন সৃষ্টি করার চেষ্টা করে ঠিক তখনই নেতা হতে লাফালাফি করা পাতি নেতা আর পাগল ছাগল এসে বিভাজন সৃষ্টি করে। পার্বত্য জনসাধারণ এর উচিত হবে সহসাই পাতি নেতা বর্জন ও পাগল ছাগলের ফেসবুক স্ট্যাটাস এর বিরুদ্ধে তথ্য প্রযুক্তি ৫৭ এর ২ দিয়ে সাইজ করে দেওয়া। পাগলের নিজের খুশি খামখেয়ালি যা ইচ্ছা মনে অাসে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখে বাঙ্গালী অান্দোলন নষ্ট করবে অার অামরা দেখে তা মেনে নেবো কখনওই না। এইসব পাগল জারতরা বাঙ্গালী সংগঠনে অাসছে যে শুক্রুরে শুক্রাণু ৭দিন হয়নি। উপজাতি সন্ত্রাসীর সাথে লড়াই করতে হলে অাগে অাবেগী কোন সংগঠনের নেতা নয় এমন পাগলাদের বাতিল করে শক্তিশালী অান্দোলন সৃষ্টি করতে হবে।

চাঁদাবাজি ধান্দাবাজি অাইন ব্যবসা করতে বাঙ্গালী সংগঠনের অনেক সময় অবৈধ কমিটিও নাম ব্যবহার করে। ফেসবুকে নেতা গিরি করতে অাসলে গাছের সাথে বেধে লুঙ্গি পিঠাতে হবে। বেশরম নির্লজ্জ গংরা নাকি প্রতিমাসে বাঙ্গালী সংগঠনের জন্য ৫,০০০০০ লাখ টাকা খরচ করে। হাস্যকর বটে, অামাদের মনে হচ্ছে স্বঘোষিত পাতি নেতা ইয়াবা ব্যবসা করে। এই পাতি নেতার পাগলামির ইতিহাস পার্বত্য চট্টগ্রামে ইতিহাস হয়ে থাকবে।
লেখক: সোহেল রিগ্যান


পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]