প্রথাগতভাবে নিয়ম রাষ্ট্র সন্ত্রাস নির্মল করতে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল, সরকার, সরকারী কর্মকর্তা সন্ত্রাস নির্মূলের জন্য প্রশাসনের প্রতিটি উচ্চ দপ্তরে চাপ প্রয়োগ করে থাকে। কিন্তু অামাদের দেশের ক্ষমতাবান রক্ষকেরা সন্ত্রাস নির্মূল করতে কোন চাপ প্রয়োগ করেন না প্রশাসনের উপর। তাই পার্বত্য চট্টগ্রামের সশস্ত্র সন্ত্রাসী নির্মূলে প্রশাসনের বাড়তি কোন তৎপরতা নেই বললে চলে। এতে বোঝা যাচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রামের সশস্ত্র সন্ত্রাসী দেশের ক্ষমতাবানদের চত্র ছায়া মদদে চলে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নিয়ম অনুযায়ী কোন সন্ত্রাসী বা উপজাতি বিশেষ এলাকায় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি করার পূর্বে তাদের সরকারের প্রশাসনিক তরফ থেকে অত্র এলাকা সম্পর্কে প্রশিক্ষণ জ্ঞান ধারণা দেওয়া হয়। পাহাড়ী উপজাতি এলাকায় সরকারী অাইনকানুনও নীতিমালা সহ যাতে উক্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা যে কোন ঘঠনা তার শিক্ষা ভান্ডার থেকে মোকাবেলা করতে পারে। বতমানে পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রশাসনের চাকরি করতে অাসা কর্মকর্তারা সাংবিধান পরিপন্থী অাদিবাসী শব্দ ব্যবহার সহ দেশের সংবিধান পরিপন্থী কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়েছেন। পার্বত্য চট্টগ্রামে দেশবিরোধী কর্মকান্ডের কারণে পাহাড়ে জাতিগত সাম্প্রদায়িক বিরাজমান সমস্যা সৃষ্টি করবে। রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকগণ থেকে যতদিন পার্বত্য সশস্ত্র সন্ত্রাসী নির্মূলের জন প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রতি অাদেশ অাসবে না ততদিন পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের কর্মকান্ড চলবে।
বতমানে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকগণের চত্র ছায়া পাহাড়ে সাম্প্রদায়িক জাতিগত বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি সহ যাবতীয় সন্ত্রাসী কার্যক্রম অবহৃত রয়েছে তার জন্য দায়ী রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকগণ। যার পরিণতি মিঠুন চাকমা। মিঠুন চাকমা তার স্বজাতি সন্ত্রাসীধারা গুলিবৃদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে, সেই নিজে একজন অাঞ্চলিক রাজনৈতিক দলের সক্রিয় সশস্ত্র গ্রুপের নেতা।। যেখানে অস্ত্রধারীরা প্রাণ হরাচ্ছে, সেই খানে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের নিরাপত্তা পাহাড়ে কোথায়? পার্বত্য চট্টগ্রামে অধ্যক্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা পাহড়ের সন্ত্রাস নির্মূল করতে পারবে বলে পার্বত্যবাসী বিশ্বাস করে না। অামাদের সকলের অাশা সহসাই সরকার সহ রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকগণ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে পার্বত্য সংকট নিরসন করবে।
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
বতমানে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকগণের চত্র ছায়া পাহাড়ে সাম্প্রদায়িক জাতিগত বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি সহ যাবতীয় সন্ত্রাসী কার্যক্রম অবহৃত রয়েছে তার জন্য দায়ী রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকগণ। যার পরিণতি মিঠুন চাকমা। মিঠুন চাকমা তার স্বজাতি সন্ত্রাসীধারা গুলিবৃদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে, সেই নিজে একজন অাঞ্চলিক রাজনৈতিক দলের সক্রিয় সশস্ত্র গ্রুপের নেতা।। যেখানে অস্ত্রধারীরা প্রাণ হরাচ্ছে, সেই খানে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের নিরাপত্তা পাহাড়ে কোথায়? পার্বত্য চট্টগ্রামে অধ্যক্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা পাহড়ের সন্ত্রাস নির্মূল করতে পারবে বলে পার্বত্যবাসী বিশ্বাস করে না। অামাদের সকলের অাশা সহসাই সরকার সহ রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকগণ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে পার্বত্য সংকট নিরসন করবে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]
