সোহেল রিগ্যান, পার্বত্য চট্টগ্রাম : পার্বত্য চুক্তি পক্ষ জেএসএস ও আরাকান লিবারেশন পার্টি (ALP) স্থানীয় নাম মগ লিবারেশন আর্মির মধ্যকার সংঘাত চরম পর্যায়ে ধারণ করার পথে!! রাঙ্গামাটির বন্দুকবাঙা, রাঙ্গাপানি, বলপিয়া আদম, ঘাগড়া, বরইছড়ি, মৈত্রী পাড়া থেকে জেএসএস এর ১২০ সশস্ত্র সদস্য রাজস্থলী ও বান্দরবান রওনা করেছেন বলে জানা যায়। জেএসএস পার্বত্য চুক্তি পক্ষ বান্দরবান দখলে রাখতে কিলিং মিশনে যাচ্ছে রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী, কাপ্তাই উপজেলা ও বান্দরবান জেলায়। পার্বত্য খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটির ও বান্দরবান তিন জেলার মধ্যে উপজাতিদের পুরাতন সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম জন সংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) সন্তু লারমা গ্রুপ তথাকথিত শান্তিবাহিনী ১৯৯৭ সালের পার্বত্য চুক্তি পক্ষ। তাদের আধিপত্য বিস্তার রাঙ্গামাটির চেয়ে বান্দরবান জেলায় অনেকাংশে বেশি ছিলো। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে জেএসএস বান্দরবান কোনঠাসা হয়ে পরে। আরাকান লিবারেশন পার্টি (ALP) এর কিছু দলছুট সশস্ত্র কর্মী মায়ানমার থেকে বান্দরবান এসে সংঘবদ্ধ হয়ে কয়েকটি উপজেলা সশস্ত্র কার্যক্রম সংঘটিত করে। যাদের স্থানীয় নাম বর্তমানে মগ লিবারেশন আর্মি।
বান্দরবান জেলায় পূর্বে থেকে বিস্তার করা পার্বত্য চুক্তি পক্ষ পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি জেএসএস সন্তু লারমা গ্রুপ ও মগ লিবারেশন আর্মির মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শুরু হয় প্রতিপক্ষের উপর আক্রমণ। এরই ধারাবাহিকতায় রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ির মতো সংঘাত বান্দরবানেও শুরু হয়। জেএসএস- ইউপিডিএফ এর বেশিরভাগ নেতাকর্মী ও সশস্ত্র শাখার সদস্য চাকমা সম্প্রদায়ের। তবে মারমা সম্প্রদায় থেকেও কিছু নেতাকর্মী ও সশস্ত্র সদস্য রয়েছে। চাকমা মারমার মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে সর্ব প্রথম প্রকাশ্যে ও গোপনে বিবাদ সৃষ্টি হয় ১৯৮৭ সাল থেকে। ০৩-০১-১৯৮৭ সালে মারমা সম্প্রদায়ের অভিভাবক ও শিক্ষিত বুদ্ধিজীবী চাবাই মগ কে জেএসএস সন্তু গ্রুপ হত্যা করেছে বলে এই ধরণের একটি অভিযোগ রয়েছে।
চাবাই মগ ছিলেন, মারমা সম্প্রদায়ের অভিভাবক ও শিক্ষিত একজন বুদ্ধিজীবি, তিনি সর্বদা সন্তু লারমার সন্ত্রাসী সংগঠন জেএসএস এর সশস্ত্র তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সংগ্রামী ছিলেন। এইসব কিছু সন্তু লারমার জেএসএস মেনে নিতে পারেননি। তাই আক্রোশ থেকে চাবাই মগ কে হত্যা করেন। ১৯৮৭ সাল থেকে এসব কারণেই কট্টরপন্থী মারমাদের সঙ্গে জেএসএস সন্তু গ্রুপের সম্পর্ক তেমন ভালো ছিলোনা। যার পরিপ্রক্ষিতে মারমা সম্প্রদায়ের কিছু নেতা জেএসএস এর বিরুদ্ধে গোপন ভাবে অবস্থান নেয়। অন্যদিকে মারমারা সম্প্রদায়ের কিছু নেতাকর্মী জেএসএস এর অস্ত্রবাজি, চাঁদাবাজি, অপহরণ, খুন, গুম, ধর্ষণে অতিষ্ঠ হয়ে মায়ানমার আরাকান লিবারেশন পার্টির দলছুট নেতাদের বান্দরবান জেলায় সশস্ত্র কার্যক্রম পরিচালনা করতে সাহায্য সহযোগিতা করেছে।
আওয়ামীলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন মারমা নেতাও মগ লিবারেশন আর্মি কে বিভিন্ন ভাবে সাপোর্ট দিয়েছে। এরমধ্যে মগ লিবারেশন আর্মি “জেএসএস এর” কয়েকজন নেতাকে হত্যা করে এবং বান্দরবান জেলার কয়েকটি উপজেলা আধিপত্য বিস্তারের পাশাপাশি তারা রাঙামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলায় ও কাপ্তাই উপজেলা আংশিক ভাবে প্রবেশ করার চেষ্টা করে। জেএসএস সন্তু গ্রুপ অনেক আগ থেকে খাগড়াছড়ি জেলা ইউপিডিএফ এর নিকট পরাজিত হয়ে ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। এখন বান্দরবান ও ছাড়তে হতে পারে এসব নিয়ে ক্ষিপ্ত ছিলো জেএসএস সন্তু লারমা গ্রুপ। তাই বান্দরবান পুনরায় দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। জেএসএস এই মূহুর্তে মগ লিবারেশন আর্মির সাপোর্ট দাতা স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতাদের টার্গেট করে হত্যার কিলিং মিশনে নেমেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২৪ ঘন্টা ব্যবধানে জেএসএস এর সশস্ত্র হামলায় ২ আওয়ামীলীগ নেতা হত্যা তারই উদাহরণ।
বান্দরবান জেলায় পূর্বে থেকে বিস্তার করা পার্বত্য চুক্তি পক্ষ পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি জেএসএস সন্তু লারমা গ্রুপ ও মগ লিবারেশন আর্মির মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শুরু হয় প্রতিপক্ষের উপর আক্রমণ। এরই ধারাবাহিকতায় রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ির মতো সংঘাত বান্দরবানেও শুরু হয়। জেএসএস- ইউপিডিএফ এর বেশিরভাগ নেতাকর্মী ও সশস্ত্র শাখার সদস্য চাকমা সম্প্রদায়ের। তবে মারমা সম্প্রদায় থেকেও কিছু নেতাকর্মী ও সশস্ত্র সদস্য রয়েছে। চাকমা মারমার মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে সর্ব প্রথম প্রকাশ্যে ও গোপনে বিবাদ সৃষ্টি হয় ১৯৮৭ সাল থেকে। ০৩-০১-১৯৮৭ সালে মারমা সম্প্রদায়ের অভিভাবক ও শিক্ষিত বুদ্ধিজীবী চাবাই মগ কে জেএসএস সন্তু গ্রুপ হত্যা করেছে বলে এই ধরণের একটি অভিযোগ রয়েছে।
চাবাই মগ ছিলেন, মারমা সম্প্রদায়ের অভিভাবক ও শিক্ষিত একজন বুদ্ধিজীবি, তিনি সর্বদা সন্তু লারমার সন্ত্রাসী সংগঠন জেএসএস এর সশস্ত্র তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সংগ্রামী ছিলেন। এইসব কিছু সন্তু লারমার জেএসএস মেনে নিতে পারেননি। তাই আক্রোশ থেকে চাবাই মগ কে হত্যা করেন। ১৯৮৭ সাল থেকে এসব কারণেই কট্টরপন্থী মারমাদের সঙ্গে জেএসএস সন্তু গ্রুপের সম্পর্ক তেমন ভালো ছিলোনা। যার পরিপ্রক্ষিতে মারমা সম্প্রদায়ের কিছু নেতা জেএসএস এর বিরুদ্ধে গোপন ভাবে অবস্থান নেয়। অন্যদিকে মারমারা সম্প্রদায়ের কিছু নেতাকর্মী জেএসএস এর অস্ত্রবাজি, চাঁদাবাজি, অপহরণ, খুন, গুম, ধর্ষণে অতিষ্ঠ হয়ে মায়ানমার আরাকান লিবারেশন পার্টির দলছুট নেতাদের বান্দরবান জেলায় সশস্ত্র কার্যক্রম পরিচালনা করতে সাহায্য সহযোগিতা করেছে।
আওয়ামীলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন মারমা নেতাও মগ লিবারেশন আর্মি কে বিভিন্ন ভাবে সাপোর্ট দিয়েছে। এরমধ্যে মগ লিবারেশন আর্মি “জেএসএস এর” কয়েকজন নেতাকে হত্যা করে এবং বান্দরবান জেলার কয়েকটি উপজেলা আধিপত্য বিস্তারের পাশাপাশি তারা রাঙামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলায় ও কাপ্তাই উপজেলা আংশিক ভাবে প্রবেশ করার চেষ্টা করে। জেএসএস সন্তু গ্রুপ অনেক আগ থেকে খাগড়াছড়ি জেলা ইউপিডিএফ এর নিকট পরাজিত হয়ে ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। এখন বান্দরবান ও ছাড়তে হতে পারে এসব নিয়ে ক্ষিপ্ত ছিলো জেএসএস সন্তু লারমা গ্রুপ। তাই বান্দরবান পুনরায় দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। জেএসএস এই মূহুর্তে মগ লিবারেশন আর্মির সাপোর্ট দাতা স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতাদের টার্গেট করে হত্যার কিলিং মিশনে নেমেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২৪ ঘন্টা ব্যবধানে জেএসএস এর সশস্ত্র হামলায় ২ আওয়ামীলীগ নেতা হত্যা তারই উদাহরণ।
গতকাল ১৯ মে রাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গাল হালিয়া ইউনিয়নের ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি নেতা ক্যহ্লা চিং মারমাকে হত্যা করে। এরআগে মাত্র ২৩ ঘন্টা আগে বান্দরবানে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে একজনকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছে জেএসএস। শনিবার রাত আনুমানিক দেড়টার দিকে সদর উপজেলার রাজবিলা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের ৮নং রাবার বাগান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম ক্য চিং থোয়াই (২৬)। সে রাজবিলা ইউনিয়নের আ.লীগের সহ-সভাপতি চাই পা অং এর ভাই। এবং নিহতের নাম ক্য চিং থোয়াই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন বলে জানিয়েছেন রাজবিলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতারা।
আধুনিক বিশ্বের ভয়ংকর অস্ত্র নিয়ে পাহাড়ে উপজাতীয় সন্ত্রাসী গোষ্ঠী |
২০ মে ছিলো পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের জন্মবার্ষিকী। তাই রাঙ্গামাটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ইনস্টিটিউটে ছিলো আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের বিশেষ আয়োজন। জেএসএস এর সহ-সভাপতি ও সাবেক এমপি উষাতন তালুকদার ছিলেন প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রোগ্রামে। স্থানীয় প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থা এই প্রোগ্রামকে কেন্দ্র করে এইদিকে ব্যস্ত ছিলো৷ অন্যদিকে আনুমানিক সকাল ১০ টায় জেএসএস সন্তু গ্রুপ রাঙ্গামাটি জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও এরিয়া থেকে সশস্ত্র সদস্যদের নিয়ে রাজস্থলী উপজেলা ও বান্দরবান জেলার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছে বলে সূত্র মতে জানা যায়।
পাহাড়ে রক্তপাত তীব্র হবে এরমধ্যে দিয়ে। জেএসএস বান্দরবান দখলে নিতে রাঙ্গামাটি থেকে সশস্ত্র সদস্যদের নিয়ে ভয়াবহ কিলিং মিশনের অপেক্ষায় আছে। অপরদিকে ২ সহযোগী হত্যার ইস্যুতে ব্যাপকভাবে ক্ষিপ্ত মগ লিবারেশন আর্মি। একটি বিশেষ সূত্র নিশ্চিত করেছে মারমা নেতৃত্বের একটি বড় অংশ মগ লিবারেশন আর্মি কে বিভিন্ন ভাবে সাপোর্ট দিচ্ছে। চাকমা মারমা ভেদাভেদ শুরু এইখান থেকে। জেএসএস ও টার্গেট করে মারমাদের হত্যা করছে।
জেএসএস সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত ক্যাচিং থোয়াই মারমার স্ত্রী সন্তানের আহাজারি |
উপজাতীয় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী |
৪টি সন্ত্রাসী গ্রুপের প্রায় ২০ হাজার সশস্ত্র ও রাজনৈতিক নেতাকর্মী রয়েছে৷ এই ৪টি সংগঠনের মধ্যে প্রধান ২টি সংগঠনের শুধু সশস্ত্র শাখা নয়, রয়েছে সর্বমোট ১৪টি বিভিন্ন শাখা। ১। প্রধান মূল রাজনৈতিক শাখা, ২। পার্বত্য যুব ফোরাম, ৩। হিল উইমেন্স ফেডারেশন, ৪। শ্রমজীবি ফেডারেশন, ৫। জেনারেল মুক্তি ফোর্স, ৬। সশস্ত্র সামরিক গ্রুপ ও সশস্ত্র আনচার গ্রুপ, ৭। ঘিলাছড়ি নারী সংঘ, ৮। পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ, ৯। কথিত “আদিবাসী অধিকার ফোরাম”, ১০। ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক ফোরাম, ১১। প্রশাসন, বাঙ্গালী ও রাজনৈতিক নেতা সমন্বয় কমিটি, ১২। মূল রাজনৈতিক সংগঠনের উপদেষ্টা পরিষদ, ১৩। সুশীল প্রগতিশীল ও মিডিয়া সমন্বয় পরিষদ, ১৪। সাইবার Activists Forum,। জেএসএস-ইউপিডিএফ এর সহযোগী ১৪টি অঙ্গসংগঠন মিলে প্রায় ২০ হাজার সদস্য পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে সন্ত্রাসী তৎপরতা লিপ্ত রয়েছে। ভবিষ্যতে পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে সরকার বিপাকে পড়বে। এখনই সরকার সন্ত্রাসীদের মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া উচিত। অন্যথায় অদূর ভবিষ্যতে পার্বত্য চট্টগ্রামে ভয়াবহ সংঘাত সৃষ্টি হবে। এমনিতেই উপজাতীয় সন্ত্রাসী গোষ্ঠী গুলো বাংলাদেশ থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভেঙে আলাদা করে জুম্মাল্যান্ড নামক রাষ্ট্র গঠন করার পায়তারা করছে এবং ভারত মায়ানমার থেকে আধুনিক ভারী অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশ বিরোধী কার্যক্রমে জড়িত রয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে চিরতরে সন্ত্রাসী দমন করতে হলে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প বৃদ্ধি করার পাশাপাশি এই অঞ্চল গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর কার্যক্রম বৃদ্ধি করতে হবে। এইজন্যই সরকারকে যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সেনাবাহিনী ব্যতিত পাহাড় অঞ্চল সন্ত্রাস মুক্ত করা কোনমতে সম্ভব নয়। সরকারের উচিত প্রত্যাহারকৃত ২৩৯টি সেনাক্যাম্প পুনরায় স্থাপন করা৷ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশ ও দেশের অখন্ডতা রক্ষার তাগিদে পার্বত্যঞ্চল নিয়োজিত থাকতে পারে। এই নিয়ে সন্ত্রাসী বা কারোরই মাথা ব্যথার কারণ নেই। যদি সেনাবাহিনী ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, যশোর, বগুড়া, কক্সবাজার থাকতে পারে তাহলে কেন সেনাবাহিনী পাহাড়ে থাকে পারবে না?? জেএসএস ১৯৯৭ সালের পার্বত্য চুক্তির শর্ত অনুযায়ী সম্পূর্ণ অস্ত্র জমা দেওয়া কথা, অথচ জেএসএস সম্পূর্ণ অস্ত্র জমা দেয়নি! সন্তু লারমা নিজেই স্বীকার করেছেন, পার্বত্য শান্তিচক্তির সময় আমরা সব অস্ত্র জমা দিইনি। আমরা অস্ত্র লোকবল সীমিত করেছি কেবলমাত্র। এখনও আমাদের কয়েকশো সশস্ত্র সদস্য রয়েছে।
এখনও পাহাড় জুড়ে অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি শুনা যায়, রক্তাক্ত পাহাড়ের মাটি। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাসী নির্মূল করা পর্যন্ত পাহাড়ে সেনা অভিযান সরকার জোরদার করা যেমনি উচিত তেমনি উক্ত অঞ্চলে সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণ ক্ষমতা দেওয়া উচিত। যেহেতু সম্পূর্ণ অস্ত্র জমা দেয়নি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সেহেতু পাহাড় থেকে সেনা প্রত্যাহার করার দাবি তোলার প্রশ্নই আসেনা। এই অঞ্চলে সেনাবাহিনী রয়েছে বিদায়ী সাধারণ উপজাতি- বাঙ্গালী এখনও বাংলার পার্বত্য ভূখণ্ডে রয়েছে অন্যথাই অনেক আগে এই অঞ্চল ছেড়ে চলে যেতে হতো।
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে
গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য
চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার
কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা
নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস
ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম
সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির
সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]