বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৯

নাগা চুক্তিকে কেন্দ্র করে অশান্ত মনিপুর ও নাগাল্যান্ড



নাগা চুক্তিকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মনিপুর, নাগাল্যান্ড ও আসাম। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শুক্রবারও বন্ধ ছিল স্কুল, কলেজ সহ সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি অফিস। মোদী-শাহ’র কুশপুতুল পুড়িয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। এই আন্দোলনের নেতৃত্ব রয়েছে ছাত্র-যুব ও মহিলা সংগঠন নিয়ে গঠিত কোঅর্ডিনেশন কমিটি অফ মনিপুর ইন্ট্রিগ্রিটি, সংক্ষেপে কোকোমি। বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে প্রতারণার ডাক দিয়েছে কোকোমি। সংগঠনের আহ্বায়ক সুনীল কোরাম জানিয়েছেন, মোদী সরকার মনিপুরবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করেছে। নাগা শান্তি চুক্তির নামে মনিপুরের অর্ধেক অংশ নাগালিমের হাতে তুলে দিচ্ছে। এটা মোদী-শাহ’র গোপন এজেন্ডা। তিনি দাবি করেছেন, মনিপুরকে দুটুকরো করার পথে হাঁটছে মোদী-শাহ। প্রয়োজনে রক্ত দিয়ে বিজেপির ষড়যন্ত্র রুখবে কোকোমি। এমনটাই জানিয়েছেন কোরাম। কোকোমির আন্দোলন প্রতিহত করতে পনেরো কোম্পানি সেনা ও আধাসেনা মোতায়েন করেছে কেন্দ্র। ইম্ফল সহ বিভিন্ন শহরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]