ঐতিহাসিক পার্বত্যচুক্তির বাইশ বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে ২ ডিসেম্বর। পূর্তি উপলক্ষে নেয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। মেলা, শোভাযাত্রা, কনসার্টসহ নানা আয়োজনের কথাও রয়েছে। তবে ১৯৯৭ সনের পর এই প্রথমবারের মতো চুক্তির পক্ষে কোন কর্মসূচি পালন থেকে বিরত থাকছে পাহাড়ের আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)। পাশাপাশি একই সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাহাড়ের ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)ও। বুধবার (২৭ নভেম্বর) কেন্দ্রীয় জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কে এস মং সাংবাদিকদের বলেছেন- গত এক বছর ধরে তাদের উপর রাজনৈতিক দমন পীড়ন চলছে। এই অবস্থায় নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে শান্তি চুক্তির কর্মসূচিতে জেএসএস অংশ নিচ্ছেনা এবং তাদের পক্ষ থেকে জেলার কোথাও কোন অনুষ্ঠানের কর্মসূচি নেই।
এদিকে বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি একেএম জাহাঙ্গীর বলেছেন- সমিতি আর দল এক নয়। জনসংহতি সমিতি বা জেএসএস নামের সমিতিকে নিবৃত, অস্থিত্ব বিলিনের জন্য আওয়ামী লীগ নীতি গর্হিত কাজ করেনা। কারণ তারা আওয়ামী লীগের সমকক্ষ নয়। এটি বিভ্রান্তি ছাড়া আর কিছুই নয়।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]