পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ি-বাঙ্গালি উভয়ইকে সমান অধিকার দিতে হবে এবং উপজাতি কোটা বাতিল করে পার্বত্য কোট চালু করতে হবে। শুক্রবার (০১ নভেম্বর) সকালে রাঙ্গামাটি শহরের বনরূপার একটি স্থানীয় হোটেলে পার্বত্য বাঙ্গালি ছাত্র পরিষদের ২৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা একথা বলেন। সভায় বক্তারা আরও বলেন, শান্তিচুক্তির মাধ্যমে বাঙ্গালীদেরকে ২য় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। অবিলম্বে পার্বত্য শান্তিচুক্তি পূর্ণবিবেচনা করে বাঙ্গালীদেরকে চুক্তির আওতায় আনতে হবে এবং পাহাড়ে চলমান গুম, খুন অপহরণ বন্ধে সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। অন্যথায় সরকার সন্ত্রাসীদের তাণ্ডবে বেসামাল হয়ে পড়বে বলে উল্লেখ করেন বক্তারা।
এসময় সভায় বক্তব্য রাখেন, পার্বত্য বাঙ্গালি ছাত্র পরিষদের রাঙ্গামাটি জেলা সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ্ আল মোমিন, প্রচার সম্পাদক নুর মোহাম্মদ, সরকারি কলেজ সভাপতি মো. ইয়াছিন, সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শরিফ, বরকল উপজেলা সভাপতি, মো. আলমিনসহ প্রায় ২ শতাধিক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ের সামনে থেকে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। র্যালি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের বনরূপায় এসে শেষ হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]

