সেনাবাহিনীকে ব্যঙ্গকারী কবিদের সাজার মেয়াদ বাড়িয়েছে মিয়ানমারের একটি আদালত। এ কবিরা ‘পিকক জেনারেশন’ নামে একটি কাব্যদলের সদস্য। সেনাবাহিনীকে নিয়ে স্যাটায়ার বা ব্যঙ্গাত্মক পরিবেশনার দায়ে গত এপ্রিলে তাদের গ্রেফতার করা হয়। পরে গত মাসে কাব্যদলটির পাঁচ সদস্যকে এক বছরের কঠোর সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। এরমধ্যেই ১৮ নভেম্বর সোমবার একই অভিযোগে তাদের আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেন ইয়াঙ্গুনের একটি আদালত। তবে নতুন রায়ে আরও একজন কবিকে শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম রয়টার্স। সাজাপ্রাপ্তদের আইনজীবী সান সান মাইয়িন্ত রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ইতোমধ্যেই তারা যে সাজা ভোগ করছেন তার সঙ্গে নতুন সাজা কার্যকর হবে। অর্থাৎ, তাদের বাড়তি ১৮ দিন কারাগারে থাকতে হবে। তবে রয়টার্স জানিয়েছে, মামলা এখানেই শেষ হয়। দেশটির আরও একাধিক শহরে এই কবিদের বিরুদ্ধে বহু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
‘পিকক জেনারেশনের’ ওই আয়োজন ফেসবুকে লাইভ করা হয়েছিল। এতে কবিতা, রসাত্মবোধ ও নাচের মাধ্যমে পার্লামেন্টে সেনাবাহিনীর অংশীদারিত্বের তীব্র সমালোচনা করা হয়। দেখানো হয় সামরিক উর্দি পরা একটি কুকুরের ছবি। পরে সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগে কাব্যদলটির তিন সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে কর্তৃপক্ষ। তবে কোনও অন্যায় কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন কবিরা।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিয়ে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে একাধিক বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের দিক থেকে কোনও সাড়া মেলেনি।
এ রায়ের সমালোচনা করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংস্থাটির এশিয়া অঞ্চলের উপপরিচালক ফিল রবার্টসন বলেন, আদালত শিল্পীদের সেনাবাহিনীর জন্য হুমকি হিসেবে রায় দিয়েছে। এটা মত প্রকাশের অধিকারকে উপহাসের শামিল। সমালোচকদের মুখ বন্ধ করতে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী কতটা নিচে নামতে পারে তারা সেটি দেখিয়েছে।
সূত্র: সাউথ এশিয়ান মনিটর
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]