মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯

২০১৯ সালে বিএসএফের হাতে ৪৩ বাংলাদেশি নিহত



২০১৯ সালে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে ৪৩ বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। গত বছরের তুলনায় এ বছর নিহতের সংখ্যা অনেক বেশি। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) হিসাবে এমন তথ্য উঠে এসেছে। বেসরকারি সংস্থাটির হিসাবে, ২০১৮ সালে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশির সংখ্যা ছিলো ১৪। এবছর তা বেড়ে ৪৩-এ দাঁড়িয়েছে। আসক’র বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়, “নিহত ৪৩ বাংলাদেশির মধ্যে ৩৭ জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। বাকিদের নির্যাতন করে মেরে ফেলা হয়েছে।” এই প্রতিবেদনটি আজ (৩১ ডিসেম্বর) ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে। সংস্থাটির দেওয়া তথ্যে জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিএসএফের হাতে ৪৬ বাংলাদেশির নিহত হওয়ার অভিযোগ উঠে। ২০১৬ সালে সেই সংখ্যা কমে ৩১ এ দাঁড়ায়। ২০১৭ সালে তা আরও কমে দাঁড়ায় ২৪ এ।

মানবাধিকার কর্মীরা সীমান্তে নিরস্ত্র মানুষদের নিহত হওয়ার ঘটনাগুলোকে ‘ঠাণ্ডা মাথায়’ হত্যাকাণ্ড হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]