তিন পার্বত্য জেলায় বাঙালিদের সক্রিয় সব সংগঠন বিলুপ্ত করে একটি সংগঠনের ব্যানারে কাজ করার কথা ভাবছেন সিনিয়র নেতারা। এরইমধ্যে সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে সাড়াও মিলেছে। ঐক্যবদ্ধ করার কাজও এগিয়েছে অনেকদূর। এখন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ নামে আত্মপ্রকাশ করার অপেক্ষায় সংগঠনটি। এতে অধিকার আদায়ের আন্দোলন আরো বেগবান হবে বলে মত, ঐক্য প্রক্রিয়ার সমন্বয়কারীদের। দীর্ঘদিন পর এ ধরনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে সুশীল সমাজ। দেশের ভূ-খন্ডের এক দশমাংশ এলাকা জুড়ে পাবর্ত্য চট্টগ্রাম। যেখানে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিসহ মৌলিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে সক্রিয় বাঙালিদের দশটি আঞ্চলিক সংগঠন। পাহাড়ের নানা সমস্যা নিয়ে আন্দোলনের কথা বললেও প্রায়ই বিভক্তি আর নেতৃত্ব নিয়ে ভাঙ্গা গড়া চলে এসব সংগঠনে। ফলে বিক্ষিপ্ত আন্দোলনে গতি আসেনি কখনোই। তবে সবাইকে এবার এক ছাতার নিচে নিয়ে আসতে যায় সিনিয়র নেতারা। সক্রিয় সব সংগঠন বিলুপ্ত করে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ নামে নতুন একটি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে চান তারা।
পাবর্ত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুল মজিদ বলেন, বিভিন্ন অধিকার বাস্তবায়নের দাবীতে বিক্ষিপ্তভাবে বাঙ্গালী সংগঠনগুলো পূর্বে আন্দোলন, সংগ্রাম করলেও ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন ইতিবাচক হিসেবে দেখা দিবে।
পার্বত্য অধিকার ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মাসুম রানা বলেন, সংগঠনগুলোর মধ্যে নানাভাবে বিভক্তির কারণে অধিকার আদায়ের আন্দোলন, সংগ্রাম সফল হচ্ছে না।
পাবর্ত্য বাঙ্গালী যুব পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা নজরুল ইসলাম বলেন, এই উদ্যোগ সফল হলে গুণগত নেতৃত্ব আর অধিকার আদায়ের আন্দোলন গতি পাবে। ঐক্য প্রক্রিয়া কার্যক্রমের সমন্বয়ক আলকাছ আল মামুন ভুইয়া বলেন, পৃথকভাবে আন্দোলন না করে ঐক্যবদ্ধভাবে উদ্যোগ নিলে এর সুফল আসবে অনেকখানি।
সমাজকর্মী মোহাম্মদ রফিক বলেন, দীর্ঘদিন পর বাঙালি সংগঠনগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সকলের জন্যই তা ইতিবাচক হবে। তিন পার্বত্য জেলায় মোট জনসংখ্যার ৫২ ভাগই বাঙালি। বাকি ৪৮ ভাগ বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]