বাঙালী যুব সমাজ তথা খাগড়াছড়িবাসীর অহংকার এ্যাডভোকেট জসীম উদ্দিন মজুমদার। ১৯৭৮ সালের ২২শে নভেম্বর জন্ম গ্রহন করেন। ২০০০ সালে খাগড়াছড়ি এপি ব্যাটালিয় হাই স্কুলে সহকারী শিক্ষক (ইংরেজী) হিসেবে যোগদান করে শিক্ষকতা পেশায় অত্যন্ত সুনামের সাথে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করিয়েছেন। ২০০৫ সালে শিক্ষকতা ছেড়ে ডেইলী স্টার পত্রিকায় খাগড়াছড়ি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। শিক্ষায় রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাস্টার্স জসীম উদ্দিন। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইনজীবি হিসেবে অন্তভুর্ক্ত হন। ২০১১ সাল থেকে দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি খাগড়াছড়ি জেলা শাখার সাধারন সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন। ২০১৬ সাল থেকে তিনি রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি খাগড়াছড়ি ইউনিটের ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। তাছাড়া তিনি ডেইলী সান, ট্রিবিউন, গাজী টিভি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভিসহ একাধিক মিডিয়ায় কাজ করেছেন। এ্যাডভোকেট জসীম উদ্দিন মজুমদার নিজ যোগ্যতা, কর্মদক্ষতা দিয়ে নিজের চরিত্রকে এক অসাধারণ অনন্য উচ্চ আসনে আসীন করে নিয়েছেন। কোন প্রকার দুর্নীতি, অন্যায় ও মানবতা বিবর্জিত এমন কোন কাজ আছে বলে মনে হয় না। মানুষ মানুষই, কখনো ফেরেশতা নয়, ভুলের ঊর্ধ্বে কেউই নয়। তথাপিও তার চরিত্রের এ সমস্ত অসাধারণ গুনাবলীকে ম্লান করতে পারে কিংবা ন্যুনতম কলংকিত করতে পারে এমন কোন উল্লেখযোগ্য দোষ, ত্রুটি এখনো পর্যন্ত খুজেঁ পাওয়া যাবে কি না জানা নেই। সমাজের সকল শ্রেণি, পেশা, বর্ণ, সকল গোত্রের মানুষ, যাদেরকে তিনি একবার দেখেছেন বা চিনেছেন, পরের দেখায় তাদের সাথে নিজের আপন রক্ত সম্পর্কের মানুষদের মতোই হাসিমুখে কথা বলেন, জড়িয়ে ধরেন, তাদের সুখ দু:খ শেয়ার করেন, তাদের যে কোন সমস্যাকে সাধ্যমতো সমাধান করে দেয়ার চেষ্টা করেন। তাই যুব সমাজ তথা খাগড়াছড়িবাসীর কাছে তিনি খুবই জনপ্রিয় একটি নাম এ্যাডভোকেট জসীম উদ্দিন মজুমদার।
তথাপিও আমাদের সমাজে নিন্দুক শ্রেণির, পরনিন্দা করার লোকের অভাব নেই। আত্মসমালোচনা করার সৎ সাহস যাদের নেই, তারাই পর নিন্দা, পরচর্চা নিয়ে ব্যস্ত থাকে এবং এতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তাদের কেউ কেউ জসিম উদ্দিন মজুমদার এর দোষ ত্রুটি আঁতশি কাচের সাহায্যে খুঁজেন এবং খুঁজে না পেলেও নিজের স্বার্থ ও প্রয়োজনে অহেতুক অপপ্রচার, সমালোচনা করে। এটা খুবই স্বাভাবিক।
তিনি প্রায় সকল ক্ষেত্রেই সফলতা অর্জন করেছেন। ছাত্র জীবনে অত্যন্ত প্রতিকুল পরিবেশে থেকেও তিনি সফল হয়েছেন।
সাংবাদিকতা পেশায় ডেইলী স্টার পত্রিকায় দীর্ঘ দিন যাবৎ অত্যন্ত সুনামের সাথে খাগড়াছড়ি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করার সুবাদে তার সুনাম খাগড়াছড়ি তথা পুরো পার্বত্যাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। তিনি ছাড়াও জেলার আরো অনেকেই সাংবাদিকতা পেশায় সুনাম কুড়িয়েছেন।
সাংবাদিকতার পাশা-পাশি এ্যাডভোকেট জসীম উদ্দিন মজুমদার আইন বিষয়ে অধ্যয়ন করে সফলতা অর্জন করেন। বর্তমানে খাগড়াছড়ি জেলার তরুন আইনজীবিদের মধ্যে জসীম উদ্দিন মজুমদার অত্যন্ত জনপ্রিয়। তরুন আইনজীবিদের মধ্যে এ্যাডভোকেট নুর উল্লাহ হিরো, এ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল-মামুনেরও আইন পেশায় ভাল অবস্থান রয়েছে। তেমনি সিনিয়রদের মধ্যে এ্যাডভোকেট আশুতোষ চাকমা, এ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন, এ্যাডভোকেট রতন দে সহ অনেকেরই সুনাম রয়েছে।
জেলাবাসী তথা আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, যারা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির লাইফ মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেন, তারা সমাজের সর্বোচ্চ সচেতন মানুষদের অন্যতম। তাহারা কখনোই অন্যের কথায় বিভ্রান্ত হবেন না, নিজের বিবেক বহির্ভুত কোন সিদ্ধান্ত তারা কখনো নিবেন না, কোন স্বার্থের কাছে তারা কখনোই মাথা নত করবেন না।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]