বান্দরবানে সমাবেশ-মানববন্ধনে “পার্বত্য ভূমি কমিশন বাতিল ও অস্ত্রের ঝনঝনানি বন্ধের দাবি”।পাহাড়ে অস্ত্রের ঝনঝনানি বন্ধ ও পার্বত্য ভূমি কমিশন বাতিলসহ বিভিন্ন দাবিতে সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসকারী হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণে বৃহস্পতিবার পার্বত্য জেলা বান্দরবান শহরের প্রেসক্লাবের সামনে এ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ’-এর আয়োজনে ওই মানববন্ধন সমাবেশে পার্বত্য বান্দরবান জেলা ও বিভিন্ন উপজেলার জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় বাসিন্দারা অংশ নেন। জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ নিরীহ সাধারণ মানুষও এ মানববন্ধনে অংশ নেন। এতে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী মুজিবুর রহমান, আলীকদম উপজেলার চেয়ারম্যান আবুল কালাম ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার শিরীন, মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন (অব.) তারু মিয়াসহ অনেকে।
বক্তারা আরও বলেন, পাহাড়ে শান্তি-সম্প্রীতি ও উন্নয়নের জন্য পার্বত্য শান্তি চুক্তি করা হয়েছিল। কিন্তু এখনও গুম, খুন ও অপহরণের শেষ নেই। শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের পাশাপাশি শরণার্থী টাস্কফোর্স বাতিল করতে হবে। শিক্ষা চাকরি ক্ষেত্রে এনজিও সংস্থার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষা চাকরি ক্ষেত্রে সব সম্প্রদায়ের সমতা নিশ্চিত করতে হবে, পার্বত্য ভূমি কমিশন বাতিল করতে হবে, পার্বত্য জেলা পরিষদে নির্বাচন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে ও পাহাড়ের অস্ত্রের ঝনঝনানি থেকে মুক্তি দিতে হবে বলেও দাবি জানান তারা।
বক্তারা আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ শান্তি সম্প্রীতির উন্নয়নে ভবিষ্যৎ। আজ পাহাড়ে মানুষ বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হচ্ছেন। শিক্ষা, চাকরিসহ সব ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। তারা বলেন, এ সংগঠনটি পাহাড়ি ও বাঙালির মধ্যে বৈষম্য দূর করে সবার মঙ্গলের জন্য কাজ করবে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]