পাহাড়ে অরক্ষিত সীমান্তের কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর। তিনি বলেন, পার্বত্যাঞ্চলের সীমান্তগুলো নিয়ন্ত্রণ করা গেলে মাদক পাচার অনেকটা বন্ধ হয়ে যাবে। তিন পার্বত্য জেলার অনেক দুর্গম সীমান্ত রয়েছে। যেগুলো এখনো অরক্ষিত। আর এসব অরক্ষিত সীমানাকে মাদক পাচারের নিরাপদ সড়ক হিসেবে ব্যবহার করছে মাদক ব্যবসায়ীরা। বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টায় রাঙামাটি জিমনেশিয়াম চত্বরে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।রাঙামাটি মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে এতে রাঙামাটি ডিজিএফআই এর প্রধান কর্ণেল মো. শামসুল আলম, রাঙামাটি জেলা পুলিম সুপার মো. আলমগীর কবির, রাঙামাটি পৌর মেয়র মো. আকবর হোসেন চৌধূরী , রাঙামাটি জেল সুপার মো. মতিউর রহমান ও রাঙামাটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো. সাখাওয়াৎ হোসনে রুবেল উপস্থিত ছিলেন।
পরে আনুষ্ঠানিকভাবে কেক কেটে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সূচনা করেন আমন্ত্রিত অতিথিরা। অন্যাদিকে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ৮ দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালন করছে রাঙামাটি জেলা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
লেখক : হিমেল
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]