শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

পার্বত্যঞ্চল রক্ষা করতে জীবন দিবো :পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ

পার্বত্যঞ্চল স্বাধীন বাংলার অখন্ড। এ অঞ্চলের বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা এবং রক্ষার্থে প্রয়োজনে জীবন দিতে প্রস্তুত আছি, তারপরও বিছিন্ন হতে দেওয়া হবে না। শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাঙামাটি চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাস্টিজ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ-এর কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা উপলক্ষে আলোচনা সভায় নব নির্বাচিত সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আলকাছ আল মামুন ভুঁইয়া এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, পার্বত্যঞ্চলের সমস্যা নিয়ে আমরা সরকারের সাথে কথা বলবো। সন্তু লারমা এদেশের নাগরিক না। যিনি এদেশের নাগরিক নয় তার সাথে কোন সংলাপ করার কোন প্রয়োজন মনে করছি না আমরা। পাহাড়ে বসবাসরত সকল শান্তিকামী মানুষের সমান অধিকার সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। বক্তব্য শেষে তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ-এর কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করেন।


এসময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, কমিটির সভাপতি ছাড়াও সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী মজিবুর রহমান, অধ্যক্ষ আবু তাহের, মণিরুজ্জামান মণির, শেখ আহম্মেদ রাজু, কাজী নাছিরুল আলম, আব্দুর হামিন রানা, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাভডভোকেট আলম খান, মো. আব্দুল মজিদ, এসএম মাসুম রানাসহ সংগঠনটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]