একজন দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর নামে যেভাবে আমাদের পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা অপপ্রচারে মরিয়া হয়ে ওঠেছে তার জন্য আমি ধীক্কার জানাই।যানিনা আমার এই লেখাটি সকলের দৃষ্টিগোচর হবে কিনা ? আমার বাড়ি আর রমেলের বাড়ি একই এলাকায়,আর রমেল চাকমা যে কত বড় চাঁদাবাজ এবং সন্ত্রাসী সেটা আমাদের এলাকার প্রত্যেকটি মানুষ জানে।রমেল ছোট বেলার থেকে ছিল মাদকাসক্ত।সে সব সময় মদ্য পান করতেন।অতিরিক্ত মদ্যপান করতে তার কিটনিতে সমস্যা ছিল।আর একারনেই হয়তু তার মৃত্যু হয়ছে।আর সে সুযোগ রমেলকে সেনাবাহিনী মেরে ফেলেছে বলে অপ্রচার চালাচ্ছে ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীরা।সেনাবাহিনী তার ওপর কোন প্রকার নির্যাতন করেনি। রমেল চাকমারর মৃত্যুতে এলাকায় সস্তি ফিরে এসেছে।রমেল চাকমা ও তার দল বলদের অত্যাচারে নানিয়ারচর বাসী তাদের কাছে জীম্বী ছিল।নির্ধারিত চাঁদার চায়তে আরো বেশি চাদা চায়ত সে। গত কিছুদিন আগে তাকে চাদা না দেওয়াতে নানিয়ারচরে প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ টাকার মালামাল সহ দুটি পন্যবাহী ট্রাক একেবারেই পুড়িয়ে দেয়।রমেলের আটকের ঘটনাকে কেন্দ্র করে রমেলের অনুসারীরা মাত্র কয়েকদিন আগে নানিয়ারচরে এক মোটর সাইকেল চালক ছাদিকুল নামে একজনকে হত্যা করে মাটিতে পুঁতে রেখে যায়।যা ইতিমধ্যে আপনারা বিভিন্ন পত্র পত্রিকাতে দেখছেন।
রমেলের এই সব কিছুতে এলাকার ইউপিডিএফ এর কিছু জনপ্রতিনিধি নেতারা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে সহযোগীতা করত।নানিয়ারচর বেতছড়ি,বুড়িঘাট,ইসলামপুর বঘাছড়ি ও ১৭ মাইল এলাকাতে চাঁদাবাজির নেতৃত্ব দিত সে।নানিয়ারচরে সাধারন খেটে খাওয়া মানুষের অনেক আনারাস বাগান কেটে দিয়েছিল সে।লক্ষ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছিল সাধারন কৃষকদের।অনেকের চোখের পানিতে ভেসে গিয়েছিল সারা নানিয়ারচর। আপনারা গুগলে সার্চ দিলে নানিয়ারচরের গরিব অসহায় কৃষকদের যে চাদার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকার বাগান কেটে দিয়েছিল তা দেখতে পাবেন।আমাদেরর সাধারন পাহাড়িরা সময় মত চাদা দিতে না পারলে ব্যাপক মারধর করত।তার দল বল নিয়ে বাড়িতে এসে হত্যার হুমকি দিয়ে যেত।এমনকি চাদা দিতে দেরি হওয়াতে আমার ভাইকে ও ব্যাপক মারধর করেছে এই রমেল চাকমা।চাদা আদায়ের রশিদ পর্যন্ত আমার কাছে আছে।
নানিয়ারচর থেকে আনারসের গাড়ির যে বড় ট্রাক গুলো আনারাস নিয়ে চট্টগ্রাম বা ঢাকার উদ্যশ্যে রওয়ানা হত সেই ট্রাক থেকে ৫০০০/ টাকা করে নানিয়ারচরের বগাছড়ি, এবং ঘিলাছড়ি নামক স্থান থেকে চাদা নিত।গত কিছুদিন আগে ও একজন উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে হত্যার হুমকি দিয়েছিল সে।ইওএনও কে হত্যার হুমকি দিয়ে বলেছিল (তোমার জন্য মাত্র একটি বুলেট খরছ করব) গুগলে সার্চ দিলে সত্যতা পাবেন আপনারা যারা না জেনে একজন সন্ত্রাসীদের পক্ষ নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মান খুন্ন করতে অপপ্রচার করে যাচ্ছেন তারা নিজের চোখে দেখে যেতে নানিয়ারচরে আসার জন্য অনোরুধ রইল।এর পরেও কেন একজন সন্ত্রাসীর জন্য সবাই মরিয়া হয়ে ওঠেছেন? সেনাবাহিনী আছে বলে আমরা সাধারন পাহাড়িরা এখনো কোন মতে বেচে আছি।পাহাড়ে সেনাবাহিনী না থাকলে এদের অত্যাচারের মাত্রা আরো বেড়ে যাবে।তাই পাহাড়ে আরো সেনা ক্যাম্প বাড়ালে আমরা পাহাড়িরা অনেক শান্তিতে থাকতে পারব।পরিশেষে বলি যে সন্ত্রাসিদের কোন জাত নাই,তাই আপনারা যেভাবে সন্ত্রাসীদের পক্ষ নিয়ে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার করতেছেন তা না করে সকল সন্ত্রাসীদের কর্মকাণ্ড গুলো তোলে ধরুন।জাত ভেদাভেদ ভুলে সন্ত্রাসী মুক্ত করতে প্রশাসন কে সহায়তা করুন।ধন্যবাদ সবাইকে।
Mithila Chakma ও Himadri Chakma Nika এর ফেইজ বুক থেকে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি
সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]