রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৭

উপজাতিরা তাদের সন্ত্রাসী পিতার জন্য কত শোক

আসছে নভেম্বর মাসের ১০ তারিখ পার্বত্য চট্টগ্রামের বার্মিজ উপজাতিদের শোক দিবস। কারণ ১৯৮৩ সালের ওই দিন ভারতের ত্রিপুরায় খুন হয় উপজাতি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের প্রতিষ্ঠাতা মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা। যিনি ১৯৭৩ সালে উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)’এর সামরিক শাখা শান্তিবাহিনীর গঠন করে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে ভারতের সহযোগিতায় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। আর বাংলাদেশের সাথে শান্তিবাহিনীর জঙ্গিদের যুদ্ধকালীন সময়েই ১৯৮৩ সালের ১০ ই নভেম্বর শান্তিবাহিনীর বিদ্রোহী গ্রুপের হাতে খুন হয় লারমা। এরপর শান্তিবাহিনীর বিদ্রোহী গ্রুপটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর ধারণা, ত্রিপুরায় লারমাকে মারার পিছনে সম্পূর্ণ হাত ছিল বাংলাদেশের সেনা গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই। আর নিজেদের সন্ত্রাসী বাবার মৃত্যুর এই দিনটিকে পার্বত্য চট্টগ্রামের বাংলাদেশ বিরোধী সন্ত্রাসী জঙ্গি বার্মিজ উপজাতিরা নিজেদের জাতির শোক দিবস হিসেবে পালন করে। কারণ যে বাবা তাদের দেশদ্রোহীতা, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও চাঁদাবাজি শিখিয়ে গেল তার মৃত্যুর দিন বলে কথা।


পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]