সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস প্রথম বর্ষের (২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ) ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে ৯ অক্টোবর সোমবার। প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এবার ভর্তি পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে ৭০-৮০ নম্বর পেয়েও সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন হাজারও ছাত্রছাত্রী। অন্যদিকে ভর্তি পরীক্ষায় মাত্র ৬৫ দশমিক ৫ নম্বর থেকে ৫৭ দশমিক ৫ নম্বর পেয়েই অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। আর উপজাতীয় ছাত্রছাত্রীরা সর্বনিম্ন ৫৭ দশমিক ৫ পেয়েও সরকারি মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশের ৩১টি সরকারি মেডিকেল কলেজে মোট ৩ হাজার ৩১৮টি আসনের মধ্যে ৩ হাজার ২৩১টি সাধারণ আসন, মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা ও নাতি-নাতনিদের জন্য ৬৭টি এবং পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর জন্য ২০টি আসন সংরক্ষিত। সাধারণ আসনের মধ্যে বিভিন্ন বিভাগের জন্য নির্দিষ্টসংখ্যক কোটা সংরক্ষিত রয়েছে।
চলতি বছরের মেডিকেল ভর্তির প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, ১০০ নম্বরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯০ দশমিক ৫ পেয়েছেন দু’জন ছাত্র। ৮০ থেকে ৯০ প্রাপ্তের সংখ্যা ৬৪৩ জন (৩২১ জন ছাত্রছাত্রী)। ৭০-৮০ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ৩ হাজার ৭৬৮ (ছাত্র ১ হাজার ৬৯৭ ও ছাত্রী ২০৭১ জন)। সাধারণ কোটায় ১০০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নপত্রের ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত সর্বোচ্চ নম্বর ৯০ দশমিক ৫ ও সর্বনিম্ন ৭০ দশমিক ৫ পেয়ে সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য নির্বাচিত হন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা জানান, সাধারণ আসনের মধ্যে দেশের বিভিন্ন বিভাগের জন্য কোটা সংরক্ষিত রযেছে। সে কোটায় সর্বনিম্ন ৬৫ দশমিক ৫ নম্বর পেয়েও ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন অনেকে। আর উপজাতি ছাত্রছাত্রীরা সর্বনিম্ন ৫৭ দশমিক ৫ পেয়েও সরকারি মেডিকেলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ এ তথ্যের সত্যতা স্বীকার করে গণমাধ্যমকে বলেন, কোটা পদ্ধতির কারণে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেয়েও ভর্তির সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
সুত্র: পার্বত্য নিউজ
সুত্র: পার্বত্য নিউজ
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]