রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৭

উপজাতীয় স্ত্রীর হাতে স্বামী খুন

পারিবারিক কলহের জেরে খাগড়াছড়িতে স্ত্রীর হাতে স্বামী খুন হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে খাগড়াছড়ি জেলা সদরের ভাইবোন ছড়ার ম্রাচানাই কার্বারী পাড়ায় এলাকা থেকে পুলিশ ক্যচিং মারমা ছেলে চাইহ্লা মার্মার মৃত দেহ উদ্ধার করে। স্বামীকে হত্যার পর স্ত্রী আনু মার্মা পলাতক রয়েছে।নিহতের ছোট ভাই অংপ্রু মার্মা জানান, র্দীঘদিন ধরে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ ছিল। স্ত্রী মদ পান করায় স্থানীয় কার্বারীকে একাধিকবার তাদের সালিশ করতে হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাতেও আনু মার্মা মদ্যপাবস্থায় স্বামীর সাথে ঝগড়া করে। শুক্রবার সকালে রান্না ঘরে লাশ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি তারেক মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান জানান, খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালের মর্গে লাশের ময়নাতদন্ত চলছে। এঘটনায় নিহতের ছোট ভাই অংপ্রু মার্মা ভাবী আনু মার্মাকে আসামী করে মামলা দায়ের করছে।  খাগড়াছড়ির ভাইবোন ছড়ার ম্রাচানাই কার্বারী পাড়ায় স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রী আনু মার্মাকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেলা সদরের ভাইবোন ছড়ার শান্তিপুর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মঈনাল হোসেন জানান, স্বামী চাইহ্লা মার্মাকে হত্যার দায়ে শুক্রবার রাতে ভাইবোন ছড়ার শান্তিপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে স্ত্রী আনু মার্মাকে আটক করা হয়।
শনিবার সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হবে। প্রসঙ্গত, র্দীঘদিন ধরে স্বামী স্ত্রীর পারিবারিক কলহের জের ধরে বৃহস্পতিবার রাতে স্বামীকে হত্যা করে পালিয়ে যায় আনু মার্মা। শুক্রবার দুপুরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে আত্মীয়দের নিকট লাশ হস্তান্তর করে। এঘটনায় নিহতের ছোট ভাই অংপ্রু মার্মা বাদী হয়ে খাগড়াছড়ি সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে।


পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]